পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কাজের সঙ্গে ন্যূনতম সম্পর্ক নেই-এমন ২১ ব্যক্তিগত কর্মকর্তাকে (পার্সেনাল অফিসার-পিও) প্রশিক্ষণের জন্য বিদেশ পাঠিয়েছে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ।
অর্থের বিনিময়ে বিদেশ ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়া হয়েছে প্রতিষ্ঠানটির অধস্তন কর্মচারিদের। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক)র পরিদর্শনে বেরিয়ে এসেছে এ তথ্য। গতকাল বুধবার সংস্থার সহকারি পরিচালক শেখ গোলাম মাওলা ও উপ-সহকারি পরিচালক বিলকিস আক্তারের নেতৃত্বে একটি এনফোর্সমেন্ট টিম পরিদর্শনে যায়। এ সময় অভিযোগ সংক্রান্ত রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করা হয়।
দুদক সূত্র জানায়, ২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগ থেকে প্রভাবশালী কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (পি.ও)কে বিদেশ ভ্রমণের জন্য মনোনীত করা হয়। বলা হয়, তারা প্রশিক্ষণার্থে মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড, ইন্দোনেশিয়া যাবেন। সেখানে তারা এপিএ, এনআইএস, ইনোভেশন ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেবেন।
অথচ এই ২১ কর্মকর্তার প্রশিক্ষণের বিষয়ের সঙ্গে তাদের দাপ্তরিক দায়িত্বের ন্যূনতম সম্পৃক্ততা নেই। এছাড়াও পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের আইইএম ইউনিট, এমসিআরএএইচ ইউনিট এবং সিসিএসডিপি ইউনিট কর্তৃক প্রশিক্ষনার্থী মনোনয়নেও একই ধরণের অভিযোগ রয়েছে। উভয় অভিযোগ বিষয়ে দুদক টিম রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে। পরিদর্শনকালে টিম জানতে পারে, স্বজনপ্রীতি, অনিয়ম এবং দুর্নীতির মাধ্যমে অপ্রয়োজনীয়ভাবে এসব ব্যক্তির মনোনয়ন হয়। যা সরকারি অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। অধস্তন কর্মকর্তারা সরকারি অর্থে আনন্দ ভ্রমণের উদ্দেশ্যেই তাদের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের দিয়ে এই ভ্রমণের আয়োজন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।