পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদের কার্যালয়ে যথা সময়ে কর্মস্থলে সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ অনুপস্থিত থাকায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ময়মনসিংহ-৫ মুক্তাগাছা আসনের সংসদ সদস্য সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ। বিষয়টি নিয়ে উপজেলা পরিষদের ভেতরে-বাইরেও মিশ্রপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
জানা যায়, গতকাল ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার সকাল ৯টায় সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কেএম খালিদ এমপি অনির্ধারিত সফরে মুক্তাগাছা উপজেলা পরিষদের কার্যালয় পরিদর্শনে যান। এ সময় পরিষদের ২২জন কর্মকর্তার মধ্যে মাত্র ৪ জন কর্মকর্তা কর্মস্থলে উপস্থিত থাকলেও বাকীরা ছিল অনুপস্থিত।
এ সময় প্রতিমন্ত্রীর সাথে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরব আলীসহ স্থানীয় রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ।
ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুবর্ণা সরকার। তিনি জানান, ‘মাননীয় সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সকাল ৯ায় উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে আসেন। এ সময় কার্যালয়ের ২৪ জন কর্মকর্তার মধ্যে মাত্র ৪ জন কর্মস্থলে উপস্থিত ছিলেন। এ ঘটনায় প্রতিমন্ত্রী ভীষণ ভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
সূত্র জানায়, প্রতিমন্ত্রী সকালে নিজ বাস ভবন থেকে মুক্তাগাছা উপজেলার ভাবকীর মোড় এলাকায় তাবলিগ জামায়াতের নির্মাণাধীন মারকাজ মসজিদ পরিদর্শনে যাওয়ার জন্য রওনা হন। কিন্তু হঠাৎ করেই তিনি সকাল ৯টার দিকে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে গিয়ে হাজির হন। এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার, অর্থ কর্মকর্তা, আনসার ও ভিডিপি কর্মকর্তা এবং পল্লী উন্নয়ন ও দারিদ্র বিমোচন কর্মকর্তা ব্যতিত অন্যান্য সকল কর্মকর্তা কর্মস্থলে ছিল অনুপস্থিত। এ ঘটনায় ভীষণ ভাবে ক্ষুব্দ হন প্রতিমন্ত্রী। এ সময় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে যথা সময়ে সকল কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।