পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশে যারা ক্যাসিনো চালু করেছিলেন তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। গতকাল রাজধানীতে মহানগর নাট্যমঞ্চে ইউনাইটেড ইসলামিক পার্টি আয়োজিত ওলামা-মাশায়েখদের ‘জঙ্গিবাদ বিরোধী মহাসমাবেশে’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মদ, জুয়া, হাউজি বন্ধ করেছিলেন। কিন্তু জিয়াউর রহমান অবৈধভাবে ক্ষমতায় এসে সেটি আবার চালু করেন। বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এর বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছেন। এসবের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে কঠোর নির্দেশ দিয়েছেন। সে অনুযায়ী ব্যবস্থাও নেওয়া হচ্ছে।
কিন্তু এদেশে মির্জা আব্বাস, সাদেক হোসেন খোকা, মোসাদ্দেক হোসেন ফালুসহ বিএনপি নেতারাই ক্যাসিনো চালু করেন।
তিনি বলেন, আমি মনে করি যারা এসব চালু করেছেন চলমান অভিযানে তাদেরও আইনের আওতায় আনা উচিত। যারা এসব চালাচ্ছেন এবং চালু করেছেন তারাও দায় এড়াতে পারেন না। বিএনপি মহাসচিবের উদ্দেশে হাছান মাহমুদ বলেন, কথা না বলে যারা ক্যাসিনো চালু করেছেন তাদের দল থেকে বহিষ্কার করুন। তাদেরকে দলের পদ থেকে সরিয়ে দিন।
ওলামা মাশায়েখদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার ইসলামের জন্য যত কাজ করেছে আর কোনও সরকার তা করেনি। শত বছরের পুরনো দাবি, কওমি সনদের স্বীকৃতি এতদিন পূরণ হয়নি। এ দাবি পূরণ করেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তথ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া ও বিএনপি সরকারই বাংলাদেশকে জঙ্গিবাদের অভায়ারণ্যে পরিণত করেছে। জঙ্গিবাদকে জঙ্গিবাদ বলবেন। কিন্তু ইসলামি জঙ্গিবাদ বলবেন না। ইসলাম কখনও জঙ্গিবাদকে সমর্থন করে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।