পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুই জেল সুপারসহ তিনজনের বিষয়ে আদেশ ১৫ জুন
স্টাফ রিপোর্টার : আসামির জামিননামা দাখিলের পরও অর্থ পাচারের মামলায় তিন আসামির মুক্তি না দেয়ার দুই জেল সুপার ও একজন আইনজীবী হাইকোর্টে উপস্থিত হয়ে ব্যাখ্যা জমা দিয়েছেন। তারা হলেন, ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার জাহাঙ্গীর কবির, গাজীপুর কাশিমপুর কারাগার-১ এর জেল সুপার সুব্রত কুমার বালা ও অ্যাডভোকেট অন-রেকর্ড সুফিয়া খাতুন। এ বিষয়ে আদেশের জন্য ১৫ জুন ধার্য করেছেন আদালত। গতকাল সোমবার বিচারপতি ফরিদ আহাম্মদ ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ আদেশের জন্য এ দিন ঠিক করেন। আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম। সঙ্গে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল খন্দকার দিলিরুজ্জামান।
মামলার বিবরণে জানা যায়, অর্থপাচারের অভিযোগে গত ২ জানুয়ারি রামপুরা থানায় মামলা দায়ের করে পুলিশ। গত ৮ মে পাঁচ আসামিকে জামিন দেন হাইকোর্ট। কিন্তু অ্যাডভোকেট অন রেকর্ড চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে তিন আসামি-গিয়াস উদ্দিন, আমিনুর রহমান ও ওসমান গণিকে মুক্তি দেয়নি কারা কর্তৃপক্ষ। আসামিপক্ষের আইনজীবী রুহুল আমিন ভূইয়া ও আদিলুর রহমান খান বিষয়টি আদালতে নজরে আনেন। গত ৫ জুন হাইকোর্ট তাদেরকে তলব করে এবং ৩ আসামির কারামুক্তি কোন কর্তৃত্ববলে বাধাগ্রস্ত করা হয়েছে তা জানতে চান। তারা ৯ জুন সশরীরে আদালতে উপস্থিত হন। সেদিন আদালত বলেছিলেন, শুধু এই ৩ আসামি নয়, প্রতিদিনই অনেক আসামির কারামুক্তি বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এমন অভিযোগ আমরা প্রতিনিয়তই পাচ্ছি। আমাদের জামিননামা পাওয়ার পরও তাদেরকে মুক্তি দেয়া হয়নি। আপনারা হাইকোর্টের কর্তৃত্বকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। আপনাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। আদালত তাদের লিখিত ব্যাখ্যা জমা দেয়ার নির্দেশ দেন। হাইকোর্টের আদেশের পর তারা গতকাল আদালতে এসে উপস্থিত হয়ে আইনজীবীর মাধ্যমে তাদের ব্যাখ্যা প্রদান করেন। পরে আদালত আদেশের জন্য দিন ধার্য করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।