পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : মে মাসে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৪৫ শতাংশ। মূল্যস্ফীতির এ হার গত ১০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন বলে জানিয়েছেন পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। সোমবার রাজধানীর শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল মূল্যস্ফীতির পরিসংখ্যান তুলে ধরেন। এ সময় বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর মহাপরিচালক মোহাম্মদ আব্দুল ওয়াজেদ, পরিকল্পনা সচিব তারিক-উল-ইসলাম, সাধারণ অর্থনীতি বিভাগের সিনিয়র সদস্য ড. শামসুল আলম এবং আইএমইডির সচিব ফরিদ উদ্দিন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, ক্রমাগতভাবে মূল্যস্ফীতি কমছে। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে এবং খাদ্য জাতীয় পণ্যেও দাম কমায় মূল্যস্ফীতি কমেছে। সবজির ফসল ভাল হওয়ায় এবং আমদানি জাতীয় পণ্যের দাম কমায়, তেলের দাম কমানোয় মূল্যস্ফীতি কমেছে।
তিনি বলেন, চলতি মাসে রোজার মাস হওয়ায় স্বাভাবিকভাবে কিছু পণ্যের দাম বাড়তে পারে। ফলে এ মাসে (জুন) কিছুটা মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে। তিনি জানান, এপ্রিল মাসে মূল্যস্ফীতির পরিমাণ ছিল ৫ দশমিক ৬১ শতাংশ।
মে মাসে খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮১ শতাংশে। আগের মাসে তা ছিল ৩ দশমিক ৮৪ শতাংশ। অপরদিকে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৯২ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৮ দশমিক ৩৪ শতাংশ।
এদিকে মে মাসে গ্রামে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৪ দশমিক ৫৯ শতাংশে, যা তার আগের মাসে ছিল ৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ। এরমধ্যে খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক শূন্য ৮ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৩ দশমিক ১১ শতাংশ। অপরদিকে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক ৩২ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ৮০ শতাংশ।
অপরদিকে শহরে সার্বিক মূল্যস্ফীতি পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে কমে দাঁড়িয়েছে ৭ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৭ দশমিক ২২ শতাংশ। খাদ্য পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৫ দশমিক ৫০ শতাংশে, যা আগের মাসে ছিল ৫ দশমিক ৫১ শতাংশ। খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি কমে দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ৭৬ শতাংশে, আগের মাসে তা ছিল ৯ দশমিক ১১ শতাংশ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।