পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাপ-দাদার ভিটাতে বসত ঘর করতে গিয়ে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর রোষানলে পড়েছেন এক দরিদ্র কৃষক পরিবার। শেষ পর্যন্ত ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে বসত ঘরের দেয়াল। গতকাল শনিবার দুপুরে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলার বিদ্যাবাগীশ ঠোস সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, ফুলবাড়ী উপজেলার বিদ্যাবাগীশ ঠোস সীমান্তে ৯৩৯ নম্বর মেইন পিলারের পাশে পৈত্রিক ভিটায় বসত ঘর নির্মাণের কাজ করছিলেন কৃষক ইসলাম মিয়ার ছেলে আতিকুর রহমান। এ সময় ভারতীয় বিএসএফ সদস্যরা নির্মাণ কাজে বাধা দেন। খবর পেয়ে লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি’র কাশিপুর কোম্পানী কমান্ডার সুবেদার শহিদুল হক সহ বিজিবি’র সদস্যরা ঘটনা স্থলে উপস্থিত হন। পরে সীমান্তের শূন্য লাইনে পাকা স্থাপনা নির্মাণ বে-আইনি বলে ভারতীয় ৩৮ বিএসএফ’র কুর্শাহাট কোম্পানী কমান্ডার ইন্সপেক্টর এমএস রাতোয়ারের নেতৃত্বে বিএসএফ সদস্যরা বসত ঘরের দেয়াল ভেঙে দেয়।
বিদ্যাবাগীশ গ্রামের ইউপি সদস্য নুর মুহাম্মদ বলেন, সীমান্তের গরীব মানুষ গুলোর পাকা বাড়িতে থাকার স্বপ্ন দেখা ঠিক নয়। কারন বাপ দাদারা আগে থেকেই এখানকার অধিবাসী। অন্য কোথাওতো তারা যেতে পারে না। আর সীমান্তে পাকা ঘর তুললে বিএসএফ ভেঙে দেয়।
লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি’র অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো. আনোয়ার-উল-আলম জানান, আন্তর্জাতিক আইনে সীমান্তের জিরো লাইনে কেউ পাকা স্থাপনা করতে পারবেন না। বিষয়টি আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের শামিল।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।