পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি’র চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার জামিন আবেদন শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। গতকাল রোববার বিচারপতি ফরিদ আহমেদ এবং বিচারপতি এএসএম আব্দুল মোবিনের ডিভিশন বেঞ্চ শুনানির জন্য গ্রহণ করেন। পরে শুনানির জন্য দৈনন্দিন কার্যতালিকায় রাখার নির্দেশনা দেন আদালত। জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় গত ৩ সেপ্টেম্বর খালেদা জিয়ার পক্ষে দ্বিতীয়বারের মতো জামিন চাওয়া হয়। আদালত থেকে বেরিয়ে খালেদা জিয়ার আইনজীবী প্যানেলের সদস্য ব্যারিস্টার কায়সার কামাল জানান, খালেদা জিয়া দুর্নীতি দমন কমিশনের দুদকের দায়ের করা জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় অন্যায়ভাবে খালেদা জিয়াকে ৭ বছর কারাদন্ড দেয়া হয়েছে। এ মামলায় তিনি এখন কারাবন্দী রয়েছেন। তাকে কারামুক্ত করতে দ্বিতীয়বারের মতো হাইকোর্টে জামিন চাওয়া হয়েছে। আদালত আবেদনটি গ্রহণ করেছেন। আশা করছি এ সপ্তাহে কিংবা পরবর্তী সপ্তাহে আবেদনের ওপর শুনানি হবে।
গতকাল আদালতে খালেদা জিয়ার পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ব্যারিস্টার কায়সার কামাল ও ব্যারিস্টার মীর হেলাল। এর আগে গত ৩১ জুলাই বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং বিচারপতি এসএম কুদ্দসু জামানের হাইকোর্ট বেঞ্চ তার জামিন আবেদন খারিজ করে দেন। চলতিবছর ৩০ এপ্রিল জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালেদা জিয়াকে দেয়া দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করা হয়। এ পরিপ্রেক্ষিতে শুনানির জন্য আপিল গৃহিত হয়। সেই সঙ্গে অর্থদন্ড স্থগিত এবং সম্পত্তি জব্দের ওপর স্থিতাবস্থা দিয়ে ২ মাসের মধ্যে ওই মামলার নথি তলব করেন আদালত। গত ২০ জুন বিচারিক আদালত থেকে নথি হাইকোর্টে আসে। এর আগে গতবছর ১৮ নভেম্বর বিচারিক আদালতের দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করেন খালেদা জিয়া। ২০১৮ সালের ২৯ নভেম্বর ঢাকার ৫ নম্বর বিশেষ আদালত এ মামলায় তাকে ৭ বছর সশ্রম কারাদন্ড দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।