পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
“পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের শিক্ষক নিয়োগ, পদোন্নয়ন/পদোন্নতি বিধিমালা, ২০১৯” নামে বিশ^বিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রস্তাবিত নীতিমালা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের স্বার্থ পরিপন্থি এবং ১৯৭৩ এর আদেশের সাথে সাংঘর্ষিক উল্লেখ করে তা প্রত্যাখান করেছে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় (ঢাবি) বিএনপি-জামাতপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দল। গতকাল শুক্রবার গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান সংগঠনের আহŸায়ক প্রফেসর ড. এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম।
বিবৃতিতে বিধিমালায় কি কি থাকছে বা না থাকছে সে ব্যাপারেও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অন্ধকারে রাখা হয়েছে উল্লেখ করে এটা কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে দাবি করা হয়। এতে বলা হয়, “বিধিমালায় পরিস্কারভাবে উল্লেখ করা হয়েছে-‘অন্য কোন বিধিমালা, আদেশ, নির্দেশ, পরিপত্র ইত্যাদিতে যাহা কিছু থাকুক না কেন, এই বিধিমালার বিধানসমূহ সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ক্ষেত্রে প্রাধান্য পাইবে’। এর অর্থ হচ্ছে এই বিধিমালা ‘১৯৭৩ এর আদেশের’ চেয়েও প্রাধান্য পাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পদোন্নতির শেষ ধাপ এবং প্রান্তিক সুযোগ সুবিধার বিষয়ে একই বেতন স্কেলের অন্যান্যদের সাথে বর্তমানে বিশাল বৈষম্য বিদ্যমান। এ ব্যাপারেও প্রস্তাবিত বিধিমালায় কিছুই উল্লেখ করা হয়নি।”
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রস্তাবিত অভিন্ন নীতিমালা প্রত্যাখান করে এ ব্যাপারে কোন প্রজ্ঞাপন জারি না করার জোর দাবি জানানো হয়। একই সাথে প্রতিবেশী দেশসমূহের সাথে সামঞ্জস্য রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো প্রণয়নের দাবি করা হয়।
বিবৃতিতে সাদা দলের পক্ষ থেকে প্রফেসর মো. লুৎফর রহমান, প্রফেসর ড. মোঃ মোর্শেদ হাসান খান, প্রফেসর ড. সদরুল আমিন, প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মোঃ আখতার হোসেন খান, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ছিদ্দিকুর রহমান খান, প্রফেসর ড. মো. আবুল কালাম সরকার, প্রফেসর মো. আতাউর রহমান বিশ্বাস, প্রফেসর ড. মো. শহীদুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মোঃ আনোয়ারুল ইসলাম, প্রফেসর মুক্তার আলি, জনাব মো. আল আমিন, প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ, প্রফেসর ড. দিল রওশন জিন্নাত আরা নাজনীন, প্রফেসর ড. মামুন আহমেদ, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আলমোজাদ্দেদী আলফেছানী, প্রফেসর ড. মোঃ মেহেদী মাসুদসহ প্রায় ৫ শতাধিক শিক্ষকের নাম উল্লেখ করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।