পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদ-াদেশপ্রাপ্ত জামায়াতে ইসলামীর নেতা মীর কাসেম আলীর রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ করবেন। গতকাল শনিবার গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ ছেলেসহ পাঁচ আইনজীবীর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এই রিভিউয়ের নির্দেশ দেন মীর কাসেম।
বেলা পৌনে ১২টার দিকে গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২-এ মীর কাসেম আলীর সঙ্গে দেখা করেন ছয়জন। প্রায় ৪৫ মিনিট সময় কারাগারের ভেতরে অবস্থান করে বেরিয়ে আসেন তাঁরা। ছয়জন হলেনÑ আইনজীবী মতিউর রহমান আকন্দ, বজলুর রহমান খান, নূর উল্লাহ, নাজিবুর রহমান এবং মীর কাসেম আলীর ছেলে আইনজীবী মীর আহমেদ বিন কাসেম। সাক্ষাৎ শেষে আইনজীবী মতিউর রহমান আকন্দ সাংবাদিকদের জানান, মীর কাশেম আলী তাঁর দ-ের বিরুদ্ধে রিভিউ পিটিশন জমা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি আরো বলেন, যে ঘটনায় তাঁকে মৃত্যুদ- দেয়া হয়েছে, সে ঘটনার সময় তিনি ওই এলাকায় ছিলেন না। তিনি যেহেতু ঘটনাস্থলেই ছিলেন না, সেহেতু তাঁর বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ মিথ্যা। এ জন্য মীর কাশেম আলী রিভিউ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
কাশিমপুর কারাগার-২-এর কারা তত্ত্বাবধায়ক প্রশান্ত কুমার বণিক সাংবাদিকদের বলেন, মীর কাসেম আলীর ছেলে ও আইনজীবীরা বেলা সাড়ে ১১টার দিকে কারাগারে গিয়ে সাক্ষাতের জন্য আবেদন করেন। পরে তাঁদের দুপুর পৌনে ১২টার দিকে সাক্ষাতের সুযোগ দেয়া হয়। রিভিউয়ের ব্যাপারে কারাগারের ভেতর আইনজীবীদের সঙ্গে মীর কাসেম আলীর কথা হয়। বেলা পৌনে একটার দিকে আইনজীবীরা কারাফটক থেকে বেরিয়ে যান। মীর কাসেম আলী এই কারাগারের ফাঁসির বন্দিদের জন্য নির্ধারিত ৪০ নম্বর সেলে বন্দি রয়েছেন। ২০১২ সালে গ্রেফতারের পর থেকেই তিনি এ কারাগারে রয়েছেন। গত ৮ মার্চ মানবতাবিরোধী অপরাধে মৃত্যুদ-াদেশপ্রাপ্ত মীর কাসেম আলীর ফাঁসির দ- বহাল রেখে রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।