পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআন মাজীদে ইরশাদ করেছেন, রমজান মাস, এতে নাযিল হয়েছে আল-কুরআন, যা মানুষের দিশারী এবং স্পষ্ট নিদর্শন ও সত্যাসত্যের পার্থক্যকারী। (সূরা বাকারাহ-১৮৫)
হাদিস শরীফে আব্দুল্লাহ ইবনে মাসঊদ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, যে আল্লাহর কিতাবের একটি হরফ (অক্ষর) পাঠ করলো তার জন্য রয়েছে একটি সাওয়াব। আর তা দশগুণ বৃদ্ধি করা হয়। আমি বলবো না, আলিফ-লাম-মীম একটি হরফ। বরং আলিফ একটি হরফ, লাম একটি হরফ এবং মীম একটি হরফ। -তিরমিযী।
সারা বছর কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে প্রতিটি হরফ পাঠের মাধ্যমে অন্তত দশটি করে সওয়াব অর্জিত হয়। আর কুরআন নাযিলের মাস তথা রমজান মাসে এর সওয়াব ৭০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। ফলে একজন ক্বারী কুরআনের একটি হরফ পাঠের মাধ্যমে ৭০০ পর্যন্ত সওয়াবের অধিকারী হয়। কাজেই প্রত্যেক মুসলিমের উচিত বেশি বেশি কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে নিজের পরকালীন পূঁজি সমৃদ্ধ করা।
প্রতিবেদনে একটি চিত্র ব্যবহার করা হয়েছে যা ধারণ করা হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার মেদানে অবস্থিত আর-রওদাতুল হাসানাহ ইসলামিক বোর্ডিং স্কুল থেকে। এখানে শিক্ষার্থীরা গোল হয়ে বসে কুরআন তেলাওয়াত করছেন। -সূত্র : এপি
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।