পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ঘুষ লেনদেন মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। গতকাল মঙ্গলবার বিচারপতি ফরিদ আহমেদ এবং বিচারপতি এএসএম আব্দুল মোবিনের ডিভিশন বেঞ্চ তার জামিন আবেদনটি ফেরত দেন। এনামুল বাছিরের আইনজীবী ব্যারিস্টার রূহুল কুদ্দুস কাজল শুনানিতে বলেন, খন্দকার এনামুল বাছির অত্যন্ত সুনামের সঙ্গে সারাজীবন দুর্নীতি দমন কমিশনে চাকরি করেছেন। তাকে ফাঁসানোর জন্যই একটি ফাঁদ পেতেছিলেন ডিআইজি মিজানুর রহমান। এনামুল বাছিরকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে । তিনি পরিস্থিতির শিকার। এ স্বীকারোক্তি মিজানুর রহমান নিজেই দিয়েছেন। জামিন দেয়া হলে এনামুল বাছির পালিয়ে যাবেন না। তাছাড়া খন্দকার এনামুল বাছির শারীরীকভাবে অসুস্থ। ডায়াবেটিসসহ নানা রোগে ভুগছেন।
জবাবে দুদকের কৌঁসুলি খুরশিদ আলম খান বলেন, মামলাটি এখনো তদন্তাধীন রয়েছে। তাকে জামিন দেয়া হলে তদন্তের ওপর প্রভাব বিস্তার করতে পারেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত কোনো আদেশ না দিয়ে আবেদনটি ফেরত দেন। এর আগে গত ১ সেপ্টেম্বর জামিনের আবেদন করেন খন্দকার এনামুল বাছিরের আইনজীবী এম এম জামিল হোসেন। ঘুষ লেনদেনের মামলায় গত ২৩ জুলাই এনামুল বাছিরের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার সিনিয়র স্পেশাল জজ কে এম ইমরুল কায়েশ। একই সঙ্গে জেলকোড অনুযায়ী তাকে ডিভিশন দেয়ার নির্দেশ দেন। ৪০ লাখ টাকা ঘুষ লেনদেনের ঘটনায় এনামুল বাছিরসহ পুলিশের বিতর্কিত ডিআইজি মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে গত ১৬ জুলাই মামলা দায়ের করা হয়। ফরেনসিক পরীক্ষায় ঘুষ লেনদেন নিয়ে তাদের কথোপকথনের অডিওর সত্যতা পাওয়ার পর তাদের বিরুদ্ধে এ মামলা দায়ের করা হয়। এরপর গত ২২ জুলাই তাকে গ্রেফতার করা হয়। গত ২৩ জুলাই এনামুল বাছির বিচারিক আদালতে এ মামলায় জামিন আবেদন করলে তা নামঞ্জুর করেন আদালত। বিচারিক আদালতের ওই আদেশের বিরুদ্ধে পরে হাইকোর্টে আবেদন করলেন এনামুল বাছির।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।