পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গতি যেন নেশার মতো ছিল তার। শেষমেশ এই গতিই প্রাণ কেড়ে নিল তার। নতুন রেকর্ড গড়তে গিয়ে মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হলেন ‘পৃথিবীর দ্রæততম নারী’ হিসেবে পরিচিত, মার্কিন কার রেসার জেসি কম্বস। মাত্র ৩৬ বছর বয়সেই মৃত্যু হলো তার।
সূত্রের খবর, মঙ্গলবার দক্ষিণ-প‚র্ব অরেগনে নিজের জেট চালিত গাড়িটি চালাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারান জেসি কম্বস। এতেই তার মৃত্যু ঘটে। জানা গেছে, ২০১৩ সালে ঘণ্টায় ৩৯৮ মাইল পার করার রেকর্ড ছিল জেসির। এর পরে ২০১৬ সালে এই অরেগনেই তিনি নিজেই নিজর রেকর্ড ভাঙেন ঘণ্টায় ৪৭৮ মাইল পার করে। কিন্তু ১৯৭৬ সালে, এক ঘণ্টায় ৫১৩ মাইল পাড়ি দিয়ে মহিলা কার রেসার হিসেবে সর্বোচ্চ রেকর্ডের অধিকারী ছিলেন কিটি ওনিল। এই রেকর্ডই ভাঙতে চেয়েছিলেন কম্বস। হতে চেয়েছিলেন সত্যিকারের দ্রæততম মহিলা। কিন্তু তার আগেই রেসিং ট্র্যাকই কেড়ে নিল তার জীবন।
জেসির পরিবারের তরফে জানানো হয়েছে, সব সময় হাসিখুশি স্বভাবের জন্য সকলের কাছে প্রিয় ছিলেন তিনি। তার ইতিবাচক ভাবনাচিন্তা অনেকের জন্য অনুপ্রেরণা ছিল। নর্থ আমেরিকার ঈগল সুপারসনিক স্পিড চ্যালেঞ্জার টিমের সদস্য ছিলেন তিনি। দীর্ঘ দিন ধরে কার রেসার হিসেবে সাফল্য অর্জন করে, বিশ্বের দ্রæততম নারী হিসেবে বিখ্যাত হয়েছিলেন তিনি।
ট্র্যাকেই শুধু নয়, টেলিভিশনেরও জনপ্রিয় মুখ ছিলেন জেসি। ‘ওভারহলিন’, ‘অল গার্লস গ্যারেজ’ ও ‘মিথ বাস্টার’ শো-তে বহু দিন ধরে অংশ নিয়েছেন তিনি। মহিলাদের উদ্বুদ্ধ করেছেন, চেনা ছক ভেঙে বেরিয়ে নিজেদের ভিতরে লুকিয়ে থাকা ইচ্ছেকে সফল করতে। সূত্র: দ্য টেলিগ্রাফ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।