পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার ঃ দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২০০৪-এর তফসিলভুক্ত দন্ডবিধি ১৮৬০-এর কতিপয় ধারা পূর্বের মতো পুলিশ কর্তৃক তদন্তযোগ্য এবং জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক বিচার্য হওয়ার বিধান করে আজ সংসদে দুর্নীতি দমন কমিশন (সংশোধন) বিল-২০১৬ সংশোধিত আকারে পাস করা হয়েছে। এ বিলের ফলে দুদকের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ক্ষমতা কমে আসবে।
বৃহস্পতিবার সাংসদ কার্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের দায়িত্বে নিয়োজিত কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। বিলে বিদ্যমান আইনের ধারা ২-এর (ক) দফা (কক) দফা সংখ্যায়িত করা হয়। সংখ্যায়িত (কক) এর পূর্বে দফা (ক) সন্নিবেশ করা হয়। নতুন দফায় বলা হয়, ‘অনুসন্ধান’ অর্থ তফসিলভুক্ত কোন অপরাধ সংক্রান্ত অভিযোগপ্রাপ্ত বা জ্ঞাত হওয়ার পর উহা কমিশন কর্তৃক তদন্ত অনুষ্ঠানের জন্য গৃহীত ও লিপিবদ্ধ হওয়ার পূর্বে উক্ত অভিযোগের প্রাথমিক সভ্যতা উদ্ঘাটনের লক্ষ্যে কমিশন বা তদকর্তৃক ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ব্যক্তি কর্তৃক পরিচালিত কার্যক্রম।
বিলে বিদ্যমান আইনের তফসিলের পরিবর্তে নতুন তফসিল প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। নতুন তফসিলে বলা হয়, এই আইনের অপরাধসমূহ হচ্ছে দন্ডবিধির বিভিন্ন সেকশনের অধীন অপরাধসমূহ এবং সেকশন ৪২০, ৪৬৭, ৪৬৮, ৪৭১, ৪৭৭এ-এর অধীন কোন অপরাধ সরকারি সম্পর্কিত হলে অথবা সরকারি কর্মচারী বা ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারী বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্ত-কর্মচারী কর্তৃক দায়িত্ব পালনকালে সংগঠিত হলে কেবল সেই ক্ষেত্রে বর্ণিত অপরাধসমূহ দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন-১৯৪৭-এর অধীন অপরাধসমূহ, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন-২০১২’র অধীন ঘুষ ও দুর্নীতি সংক্রান্ত্র অপরাধসমূহ, দন্ডবিধি ১০৯, ১২০বি এবং ৫১১-এর অধীন অপরাধসমূহ। বিলে এসব অপরাধসমূহ দুর্নীতি দমন কমিশনে অনুসন্ধানাতীত তদন্তাধীন, বিবেচনাধীন থাকলে তা এখতিয়ার তদন্ত সংস্থা ও সম্পন্ন আদালতে স্থানান্তরিত করার বিধান করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।