Inqilab Logo

বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

গুপ্তহত্যায় সরকার ও তাদের দোসররাই জড়িত : খালেদা জিয়া

প্রকাশের সময় : ১০ জুন, ২০১৬, ১২:০০ এএম | আপডেট : ৪:৪৯ এএম, ১০ জুন, ২০১৬

আমরা সুষ্ঠু ও ন্যায়বিচার চাই : এক দেশে দুই আইন হতে পারে না  আমাদের সাজা দিয়ে আবারো একতরফা নির্বাচন জনগণ মানবে না  হাসিনাকেও কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হবে
মালেক মল্লিক : সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন, হাসিনার কাছে কি জাদুর কাঠি আছে যে, তিনি সকল মামলা থেকে মুক্ত হয়ে গেলেন? নাইকোর সাথে আমি জড়িত নই, মামলা চলতে হলে হাসিনাকেও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। কাঠগড়ায় তাকেও দাঁড়াতে হবে। আজকে যদি সত্যিকারভাবে জজ সাহেবরা নিরপেক্ষ হয়ে হাসিনার বিচার করতে পারেন, আমি বলতে পারি, হাসিনার সাজা হবেই হবে।
তিনি বলেন, আমাদের সাজা দিয়ে আবারো একতরফা নির্বাচন জনগণ মেনে নেবে না। চলমান গুম, খুন ও গুপ্তহত্যার সঙ্গে সরকার ও তাদের দোসররাই জড়িত বলে দাবি করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী। গতকাল এক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। সুপ্রিম কোর্ট থেকে সরকারের বর্তমান তিন মন্ত্রীর সাজার পরও কিভাবে তারা মন্ত্রিসভায় থাকে, তা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী।
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৩৫তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির শহীদ শফিউর রহমান মিলনায়তনে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিলের আয়োজন করে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতাকালীন সভাপতি বিচারপতি টি এইচ খান। সঞ্চালকের দায়িত্ব পালন করেন সুপ্রিম কোর্ট বারের সম্পাদক, বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন।
বিকেল ৬টা ১৫ মিনিটে সভাস্থলে উপস্থিত হন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া। পরে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন তিনি।
চট্টগ্রামে এক পুলিশ কর্মকর্তার স্ত্রীসহ সাম্প্রতিক কয়েকটি হত্যাকা-ের প্রতি ইঙ্গিত করে এসবের সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িত বলে সরাসরি অভিযোগ করেছেন খালেদা জিয়া।
দেশের বর্তমান পরিস্থিতির চিত্র তুলে ধরে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই, নির্বাচিত সরকার  নেই। যে সরকার আছে তারা হলো অবৈধ। আজ পুলিশ অফিসারের ওয়াইফ পর্যন্ত হত্যা হয়। এটা কেন হলো হাসিনা? এটা এখন পর্যন্ত বের করা গেল না কেন? এসব কারা করছে? আমি বলতে চাই, এসব খুন-গুম-হত্যার সঙ্গে আওয়ামী লীগ জড়িত এবং তার সঙ্গে তার দোসররা যারা আছে, তারা জড়িত। তাদের ধরলেই সবকিছু বের হবে।
প্রধান বিচারপতিসহ সব বিচারকের কাছে অনুরোধ রেখে খালেদা জিয়া বলেন, আমি অনুরোধ রাখব প্রধান বিচারপতিসহ সব জাজদের কাছে, সব আইনজীবীর কাছেÑ আমরা আইনের শাসন চাই, আমরা সুবিচার চাই, আমরা ন্যায়বিচার চাই। যাতে সবার জন্য সমান বিচার হয়।
নারায়ণগঞ্জের ৭ খুনের বিচার এখনো না হওয়ায় উদ্বেগ প্রকাশ করে খালেদা জিয়া বলেন, এখনো ৭ খুনের সেই বিচার হচ্ছে না। সেই বিচার হলে সেখানে জিয়ার (জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জিয়াউল হাসান) নাম আসবে, পুলিশ অফিসার বেনজীর (র‌্যাব মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ) নাম আসবে। এখানে স্বয়ং হাসিনার নাম আসবে, হাসিনা এর মধ্যে ইনভলবড হবে। তাই এই বিচার হচ্ছে না।
আমরা মনে করি, আমাদের বিচারগুলো দ্রুত করছেন। ওই সব হত্যাকা-ের বিচারগুলো দ্রুত করে একসঙ্গে বিচারগুলো শেষ করার ব্যবস্থা করুন। দেখেন কার সাজা হয়, সুবিচার করুন।
রাষ্ট্রক্ষমতায় ‘খুনিরা’ বসে আছে দাবি করে তিনি বলেন, আজকে এদেশে খুনিরা ক্ষমতায় বসে আছে। দেশের মানুষ তারা খুন করছে, অত্যাচার করছে। নিরীহ মানুষকে খুন করছে, মন্দিরের পুরোহিত, রিকশা-ভ্যানচালক, মুদি দোকানদারÑ এসব নিরীহ মানুষকে খুন করা হচ্ছে। হিন্দুদের সম্পত্তি লুট করা হচ্ছে, খ্রিষ্টানদের সম্পদ, বৌদ্ধদের সম্পদ লুট করা হচ্ছে, তাদের হত্যা করা হচ্ছে। স্বাধীনতার পরও আওয়ামী লীগ লুট করেছে, মানুষ হত্যা করেছে। এখনো তারা লুট করছে, মানুষ হত্যা করছে ক্ষমতায় থাকার জন্য আজীবন।
দেশের বর্তমান অবস্থাকে সংকটজনক অভিহিত করে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বলেন, দেশে আজকে চলছে লুটপাট, অরাজগতা, অত্যাচার, অনাচার। হাসিনা মনে করেছেন, তিনি  জোর করে, জবরদস্তি করে, জুলুম করে, পুলিশ দিয়ে, র‌্যাব দিয়ে মানুষকে দাবিয়ে রাখবে। কিন্তু না। আজকে মানুষের পিঠ দেয়ালে  ঠেকে গেছে। মানুষ আজকে অত্যাচারে জর্জরিত। কাজেই তারা আর এখন হাসিনার আইন মানতে রাজি নয়।
আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের একটি শরিক দলের প্রতি ইঙ্গিত করে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, নাম না-ই বা বললাম, আপনারা সবাই জানেন। তারা যে কত মানুষ হত্যা করেছে, কত মানুষকে খুন করেছে, জনগণ জানে। খুন-গুমের সিদ্ধহস্ত হলো হাসিনার সঙ্গে যারা আছে, তারাই হলো গুম-খুনের ওস্তাদ। এই  যে পেট্রলবোমা তাদের আবিষ্কার, তারাই প্রথম বানিয়ে মানুষ হত্যা শুরু করে। তাই আমরা বলতে চাই, হাসিনার সহযোগিতায় তারা যতক্ষণ ক্ষমতায় থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত এই খুন-গুম-হত্যা-সন্ত্রাস বন্ধ হবে না।
দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা তুলে ধরে খালেদা জিয়া বলেন, লুটপাট করে দেশের অর্থনীতিকে শেষ করে দিয়েছে। আজকে স্বয়ং অর্থমন্ত্রী বলেন যে, আজকে পুকুর চুরি নয়, সাগর চুরি হয়েছে। এরপরও লজ্জায় ক্ষমতায় থাকার কথা নৈতিক অধিকার নেই। আগে শুনতাম বন্দুক দিয়ে ব্যাংক ডাকাতি হতো। এখন তারা ডিজিটাল কায়দায় ডাকাতি করে বাংলাদেশ ব্যাংককে সর্বস্বান্ত করে দিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে ৮ শ’ কোটি টাকা, মনে হয় আরো বেশি টাকা পাচার করেছে। এর সঙ্গে কারা জড়িত, আপনারা জানেন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী প্রধানমন্ত্রীপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের অ্যাকাউন্টে ৩০০ মিলিয়ন ডলার গচ্ছিত থাকার প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৩০০ মিলিয়ন ডলার, আড়াই হাজার কোটি টাকা। সারা বিশ্বের মানুষ, দেশের প্রতিটি মানুষ এটা জানে। আইন যদি সবার জন্য সমান হয়ে থাকে, কেন তাকে আইনের আওতায় আনা হবে না? তার (জয়) দুর্নীতির কাগজ বের করার জন্য সাংবাদিক শফিক রেহমান আজকে জেলে। বারবার আবেদন করা সত্ত্বেও তাকে জামিন দেয়া হচ্ছে না। আমেরিকার কোর্ট পরিষ্কার বলে দিয়েছে ওই মামলায় জয়কে কেউ হত্যা বা গুম করতে যায়নি। এটা মিথ্যা ও বানোয়াট। সেখানকার কোর্ট নিজেরাই তা খারিজ করে দিয়েছে।
শফিক রেহমানের কাছে যে কাগজগুলো রয়েছে, যে ডকুমেন্টগুলো পাওয়া গেছে, বলা হচ্ছে, এফবিআইয়ের কাছ থেকে তিনি  পেয়েছিলেন। সেই কাগজগুলোতে শফিক রেহমান সাংবাদিক হিসেবে জোগাড় করেছিলেন। তিনি প্রচার করেননি। পরে তাকে ধরে নিয়ে যায়, রিমান্ডে নিয়ে যায়।
শফিক রেহমানের কাছ থেকে জব্দ করা ওই সব ডকুমেন্ট জনসম্মুখে প্রকাশের দাবি জানিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, শফিক  রেহমানের এসব জনগণের কাছে প্রকাশ করা হোক। জনগণ জানুক যে তার পুত্র কোনো অপরাধ করেনি। আর যদি সে অপরাধ করে থাকে, তাহলে অবশ্যই তাকে (জয়) আইনের আওতায় আনতে হবে, তাকে জেলে পাঠাতে হবে।
বিচার বিভাগ প্রসঙ্গে বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন, বলা হয়, বিচার বিভাগ স্বাধীন। জনগণ বিশ্বাস করে না বিচার বিভাগের আজকে কোনো স্বাধীনতা আছে। বিচারকদের কোনো স্বাধীনতা আছে। আইন নাকি সবার জন্য সমান। যদি আইন সকলের জন্য সমান হয়ে থাকে, তাহলে সরকারের জন্য একরকম আইন, বিরোধী দলের জন্য অন্যরকম আইন কেন? আজকে বিরোধী দলের নেতা-কর্মীদের একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে রিমান্ডে  নেয়া হচ্ছে, অত্যাচার করা হচ্ছে, জেলে নেয়া হচ্ছে। আর ওদিকে সরকারি দলের লোকজন অপরাধ করলেও তাদের ধরা হয় না। তাদের বিচারের আওতায় আনা হয় না।
প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা প্রত্যাহারের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, তার বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা ছিল, সব মামলা থেকে উনি মুক্ত হয়ে গেলেন। কী করে এটা হলো, উনার কাছে কী জাদুর কাঠি আছে যে, তিনি ছোঁয়া দিলেন আর সব মামলা থেকে মুক্ত হয়ে গেলেন। নাইকো মামলা থেকেও মুক্ত হয়ে গেলেন।
হাসিনার সময়ে নাইকোর সঙ্গে চুক্তি হয়েছে। তার আমলে ওটা হয়েছে। এখন তারা আমাকে নিয়ে টানাটানি করছে। আমার  কোনো ইনভলভমেন্ট নেই। আমরা কোনো কিছু করিনি। যা কিছু করেছে হাসিনা করেছে। তাই নাইকো মামলা চলতে গেলে হাসিনাকে অবশ্যই আনতে হবে। হাসিনা ছাড়া নাইকো মামলা চলতে পারে না। বঙ্গবন্ধু ট্রাস্ট্রসহ অনেকে চেক দিয়েছে, চেক গ্রহণ করেছে, সমস্ত তথ্য আমাদের কাছে আছে। কাজেই এই মামলায় হাসিনাকে কোর্টে না আনলে কোনোভাবে আমাদেরকে সাজা দেয়া যাবে না।
খালেদা জিয়া আরো বলেন, আমি বলতে চাইÑ আজকে যদি সত্যিকারভাবে জজ সাহেবরা নিরপেক্ষ হয়ে হাসিনার বিচার করতে পারেন, আমি বলতে পারি, হাসিনার সাজা হবেই হবে।
দেশে ২০১৪ সালে ৫ জানুয়ারির মতো ‘একদলীয়’ নির্বাচনের পাঁয়তারা চলছে অভিযোগ করে খালেদা জিয়া বলেন, তারা মনে করেছে, মামলা দিয়ে আমাদেরকে সাজা দিয়ে জেলে পুরে সরকার নির্বাচন করবে। এটা সহজ হবে না। সেই নির্বাচন দেশ-বিদেশে কারো কাছে গ্রহণযোগ্য হবে না এবং সেটা হবে একদলীয় নির্বাচন। ৫ জানুয়ারির মতো আবারো যদি এরশাদ ও হাসিনা একই পথের পথিক হয়ে ওরকম নির্বাচন করে তাহলে সেটা নির্বাচন হবে না। ওই ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে ৫ শতাংশ মানুষ ভোট দেয়নি।
নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দাবির কথা আবারো উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমরা নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে অবাধ সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। তারপর জনগণ দেখিয়ে দেবে কারা কাদের পেছনে আছে, কাদের চায় জনগণ।
সদ্য অনুষ্ঠিত ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভা নির্বাচনের প্রসঙ্গ টেনে খালেদা জিয়া বলেন, ওই সব নির্বাচন প্রমাণ করে দিয়েছে যে, হাসিনার কোনো জনসমর্থন নেই। তিনি জোর করে মানুষ হত্যা করে নিজে ক্ষমতায় আছেন, ক্ষমতায় থাকতে চায়। হাসিনার নিজেরও প্রমাণ করা উচিত নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে তার কত জনসমর্থন আছে, তা জানা। সারাদেশে আইনজীবী ফোরামকে শক্তিশালী করে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার সংগ্রামের জন্য প্রস্তুতি  নেয়ার আহ্বানও জানান বিএনপি চেয়ারপারসন।
সভায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি প্রফেসর এমাজউদ্দীন আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য লে. জেনারেল (অব:) মাহবুবুর রহমান, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) আ স ম হান্নান শাহ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট আহমেদ আজম খান, অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদিন, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট মীর মোহাম্মাদ নাসির, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, এনডিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, মোসলেহ উদ্দিন জসিম, আব্দুল মজিদ মল্লিক প্রমুখ।
এছাড়া উপস্থিত ছিলেন আ ফ ম ইউসুফ হায়দার, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব মজিবর রহমান সারোয়ার, জলবায়ুবিষয়ক সম্পাদক আফজাল এইচ খান, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর, এ জে মোহাম্মদ আলী, অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার, ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, অ্যাডভোকেট সানাউল্লাহ মিয়া, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, পিপল্স লীগের গরীবে নেওয়াজ, শিক্ষক-কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, অ্যাডভোকেট রফিকুল হক তালুকদার রাজা, অ্যাডভোকেট সৈয়দা আশিফা আশরাফি পাপিয়া, বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস সচিব মারুফ কামাল খান সোহেল প্রমুখ।   
ইফতারের আগে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সহ¯্রাধিক আইনজীবী ও নেকতাকর্মীদের মধ্যে ইফতারসামগ্রী বিতরণ করা হয়।



 

Show all comments
  • Kasem ১০ জুন, ২০১৬, ১২:৪৯ পিএম says : 1
    I thinks she is right.
    Total Reply(0) Reply
  • ফাহাদ ১০ জুন, ২০১৬, ১২:৫৩ পিএম says : 1
    একদিন সকলেরই বিচার হবে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: গুপ্তহত্যায় সরকার ও তাদের দোসররাই জড়িত : খালেদা জিয়া
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ