পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অর্থনৈতিক রিপোর্টার : দেশের রফতানি আয়ে সুবাতাস অব্যাহত রয়েছে। চলতি অর্থবছরের প্রথম দিকে মন্দাভাব থাকলেও ছয় মাসের মাথায় রফতানি ইতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে ফিরে এসেছে। চলতি অর্থবছরের ১১ মাসে রফতানি প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ। তবে একক মাস হিসাবে মে মাসে রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে পারেনি। তবে গত বছরের একই সময়ের চেয়ে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৬ দশমিক ৫৪ ভাগ। রফতানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, একক মাস হিসাবে মে মাসে রফতানি আয় লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। এই মাসে ৩০২ কোটি ৬৯ লাখ ডলার আয় করার টার্গেট ধরা হয়, কিন্তু আয় হয়েছে ২৮৪ কোটি ১১ লাখ ডলার। এ হিসারে টার্গেটের চেয়ে ২ দশমিক ৭৩ শতাংশ কম আয় হয়েছে। তারপরও গত বছরের একই সময়ের চেয়ে মে মাসে ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ বেশি রফতানি আয় হয়েছে।
ইপিবি প্রকাশিত এ প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, চলতি ২০১৫-১৬ অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১১ মাসে রফতানি আয় আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেড়েছে ৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ, যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি। হিসাব অনুসারে, অর্থবছরের জুলাই থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সময়ে বিভিন্ন পণ্য ও সেবা রফতানি করে বাংলাদেশের আয় হয়েছে ৩ হাজার ৬৬ কোটি ৪২ লাখ মার্কিন ডলার সম পরিমাণ অর্থ। এ সময়ে রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ২২ কোটি ১০ লাখ ডলার। সেদিক থেকে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেশি আয় হয়েছে।
ইপিবির তথ্য পর্যালোচনায় দেখা গেছে, রফতানি আয়ের সবচেয়ে বড় খাত তৈরি পোশাকে রফতানি আয়ে ভালো করতে পারেনি। এ খাত থেকে মোট রফতানি আয়ের প্রায় ৮২ ভাগ এসেছে। এ সময়ে নিট পোশাক খাতে প্রবৃদ্ধি হলেও রফতানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। আর ওভেন পোশাক খাতে রফতানি আয় বেড়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।