পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : আমদানি-রফতানির নামে অর্থ আত্মসাতের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক দুই উপ-মহাব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (ডিএমডি) পাঁচ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। গতকাল বুধবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত দুদকের প্রধান কার্যালয়ে তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করেন সংস্থাটির উপ-পরিচালক ও তদন্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম।
তারা হলেন- সাবেক ডিএমডি আয়াত আলী, নূরুল আমিন, সাবেক জিএম সিরাজুল ইসলাম, নুর মুহাম্মদ ও মনজেরুল ইসলাম। এর আগে একই বিষয়ে ৭ জুন জনতা ব্যাংকের জিএমসহ ৫ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক।
গত ১৮ ফেব্রুয়ারি জনতা ব্যাংকের প্রায় ২৫১ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বর্তমান ও সাবেক চার কর্মকর্তাসহ পাঁচ জনের বিরুদ্ধে রাজধানীর মতিঝিল থানায় দুদক উপ-পরিচালক মো. সামছুল আলম বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
মামলার আসামিরা হলেন- জনতা ব্যাংকের জিএম মো. মঞ্জুরুল ইসলাম, সাবেক এজিএম শামীম আহমেদ খান, জনতা ব্যাংক লোকাল অফিসের সিনিয়র এক্সিকিউটিভ অফিসার মো. মশিউর রহমান, লোকাল অফিসের সাবেক ম্যানেজার এ এস এম জহিরুল অফিসার এবং মেসার্স ঢাকা ট্রেডিং হাউজের মালিক মো. টিপু সুলতান।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, চিনি ও বাচ্চাদের খাবার আমদানির নামে জনতা ব্যাংকের লোকাল অফিসে ঢাকা ট্রেডিং হাউজের অনুকূলে এলসি খুলেন মো. টিপু সুলতান। পরে সেই এলসির বিপরীতে মালামাল আমদানি না করে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে এই কোম্পানির হিসাব নম্বরে ২৫০ কোটি ৯৬ লাখ ১ হাজার ৪৫৫ টাকা স্থানান্তর করে। এরপর এই অর্থ ২০১০ থেকে ২০১২ সালের বিভিন্ন সময়ে আসামিরা ব্যাংক থেকে এই অর্থ তুলে আত্মসাত করেছেন বলেও উল্লেখ করা হয় এজাহারে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।