পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব ও হাটহাজারি মাদরাসার সহযোগী মহাপারিচালক আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরীর আম্মা ফাতেমা বেগম (৮৩) গত রোববার রাতে ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
সোমবার সকাল ১১টায় চট্টগ্রাম বাবুনগর আজিজুল উলুম মাদরাসা ময়দানে মরহুমার নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়েছে। হাজার হাজার আলেম ধর্মপ্রাণ মুসল্লি ও ছাত্র ভক্ত এতে শরিক হন। মরহুমার লাশ মাদরাসা সংলগ্ন গোরস্তানে তার পূর্বসূরী মুরব্বীদের পাশে দাফন করা হয়। তার দাদা হাটহাজারি মাদরাসার অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সূফী আজিজুর রহমান, পিতা মাওলানা হারুন বাবুনগরী, ভাই শাহ মুহিবুবল্লাহ বাবুনগরী, স্বামী প্রখ্যাত হাদীসবিদ মাওলানা আবুল হাসান চট্টগ্রামের বিখ্যাত আধ্যাতিœক মনীষী। মরহুমা নিজেও একজন বড় আলেম ও সাধক মহিলা ছিলেন। সন্তানদেরও সেভাবেই মানুষ করেছেন। পুত্র আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী তাঁর মায়ের ইন্তেকালে শোক প্রকাশের জন্য দেশবাসীর প্রতি কৃতজ্ঞতা জানান। তিনি তাঁর মায়ের জন্য সকলের নিকট দোয়া চেয়েছেন।
বিভিন্ন সংগঠনের শোক
মরহুমার ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করে খেলাফত মজলিসের আমীর মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের বলেছেন, মরহুমা ফাতেমা বেগম একজন রতœগর্ভা মা ছিলেন। তাঁর ইন্তেকালে জাতি একজন মহিয়সী নারীকে হারালো। তারা মরহুমার রুহের মাগফেরাত কামনা করেন। মরহুমার ইন্তেকালে ইসলামিক মুভমেন্ট বাংলাদেশ-এর চেয়ারম্যান এডভোকেট খায়রুল আহসান গভীর শোক প্রকাশ করে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।