পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
সোনাগাজীর নুসরাত জাহান রাফি হত্যার ঘটনায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় ওই থানার তৎকালিন ওসি মোয়াজ্জেম হোসেন আবারো হাইকোর্টে জামিন চেয়েছেন।
গতকাল সোমবার তারপক্ষে অ্যাডভোকেট রানা কাওছার জামিন আবেদন করেন। হাইকোর্টের অবকাশকালিন বেঞ্চে আবেদনের শুনানি হবে বলে জানান তিনি। দ্বিতীয়বারের মতো করা জামিন আবেদনে বলা হয়, সাময়িক বরখাস্তকৃত পুলিশ কর্মকর্তা মোয়াজ্জেম হোসেন খুবই অসুস্থ। তিনি একজন কৃতি পুলিশ অফিসার। দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় তার ভূমিকা ছিলো। জামিন পেলে তিনি পালিয়ে যাবেন না। তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। এসব প্রেক্ষাপটে আদালত এবার তার জামিন মঞ্জুর করবেন বলে আশাবাদী রানা কাওছার। এর আগে একই মামলায় ১ জুলাই ওসি মোয়াজ্জেমের জামিন আবেদন উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ করে দেন বিচারপতি মো. মঈনুল ইসলাম চৌধুরী এবং বিচারপতি খিজির হায়াতের ডিভিশন বেঞ্চ । গত ১৬ জুন হাইকোর্ট এলাকার বাইরে থেকে গ্রেফতার হন ওসি মোয়াজ্জেম।
এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তদন্ত শেষে ১৬ জনের বিরুদ্ধে ২৯ মে চার্জশিট দেয় পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। নুসরাতকে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনার পরই নুসরাতের জবানবন্দির বিষয়টি সবার সামনে আসে। এ অবস্থায় সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন ঢাকার সাইবার ক্রাইম ট্রাইব্যুনালে ১৫ এপ্রিল মামলা করেন। ট্রাইব্যুনাল বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করার জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেয়। এই নির্দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৬, ২৯ ও ৩১ নম্বর ধারা লঙ্ঘনের অভিযোগ আনা হয় ওসি মোয়াজ্জেমের বিরুদ্ধে। ওই মামলায় গ্রেফতার হয়ে তিনি এখন কারাগারে রয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।