পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান জানিয়েছেন, এসআইটি (ডেঙ্গু নিরসনে স্টেরাইল ইনসেক্ট টেকনিক) পদ্ধতিতে পুরুষ এডিস মশাকে গামা রশ্মি প্রয়োগের মাধ্যমে বন্ধ্যা করা হবে। পরে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব রয়েছে এমন এলাকায় ওই মশা অবমুক্ত করা হবে। বন্ধ্যা পুরুষ এডিস মশা স্ত্রী এডিস মশার সঙ্গে মিলিত হলে স্ত্রী এডিস মশার ডিম বা লার্ভা নিষিক্ত না হওয়ায় মশার পরিমাণ কমতে থাকবে। এভাবে বন্ধ্যা মশা দিয়ে ধীরে ধীরে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করা হবে।
শনিবার (৩ আগস্ট) সকালে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাভারের পরমাণু শক্তি গবেষণা কেন্দ্রে তিনি এসব কথা জানান। মন্ত্রী সেখানে ডেঙ্গু নিরসনে স্টেরাইল ইনসেক্ট টেকনিক (এসআইটি) পদ্ধতির উদ্ভাবন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন।
স্থপতি ইয়াফেস ওসমান আরও বলেন, ‘ডেঙ্গু নিরসনে স্টেরাইল ইনসেক্ট টেকনিক (এসআইটি) পদ্ধতির প্রায়োগিক বিষয়ে গবেষণা কার্যক্রম ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। এখন মাঠপর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে। ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণের জন্য এটি অত্যন্ত কার্যকর এবং আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত পদ্ধতি। পাশাপাশি এটি একটি পরিবেশবান্ধব পদ্ধতি। এই পদ্ধতিতে শুধু বন্ধ্যা পুরুষ মশাই প্রকৃতিতে অবমুক্ত করা হবে। যেহেতু পুরুষ মশা ডেঙ্গুর জীবাণু বহনে অক্ষম, তাই এর মাধ্যমে ডেঙ্গুর বিস্তার ঘটার কোনও আশঙ্কা নেই। এছাড়া পুরুষ এডিস মশা মানুষকে কামড়ায় না। কাজেই কমিশনের এসআইটি পদ্ধতিটি দেশে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম।’
অনুষ্ঠানে পরমাণু শক্তি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ড. স্বপন কুমার চক্রবর্তী, কমিশনের চেয়ারম্যান মাহবুবুল হকসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।