পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ বাড়ছেই। সারাদেশে মানুষের মধ্যে দেখা দিয়েছে ডেঙ্গু ভীতি। ঢাকাসহ বিভাগ ও জেলা পর্যায়ের হাসপাতালগুলোয় ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগী ভর্তির রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। রাজধানীর অনেক চাকরিজীবী স্ত্রী-সন্তানদের গ্রামের বাড়ি পাঠালেও নতুন করে ভীতিতে পড়েছেন। কারণ জেলা পর্যায়েও ডেঙ্গু দেখা দিয়েছে। এরই মধ্যে দেশের ৬৩ জেলায় ডেঙ্গুর পার্দুভাব ঘটেছে। ডেঙ্গু মোকাবিলায় সরকার সর্বাত্মক চেস্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও ডাক্তারদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে। ডেঙ্গু রোগের পরীক্ষার জন্য ফি বেঁধে দেয়া হয়েছে।
গতকালও ডেঙ্গু জ্বর নির্ণয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষায় অতিরিক্ত ফি নেওয়ার অপরাধে রাজধানীর সেন্ট্রাল হাসপাতাল, ল্যাব সায়েন্স, ধানমন্ডি ক্লিনিক, বাঁধন হাসপাতাল, আল আরাফাত ও গ্রিন লাইফ হাসপাতালকে জরিমানা করা হয়েছে। এছাড়া মিটফোর্ড তামিম সার্জিক্যাল ফার্মেসি, ইছামতি ফার্মেসি ও রাতুল ফার্মেসিকে পণ্যের মোড়কে মূল্য লেখা না থাকার অপরাধেও জরিমানা করা হয়েছে।
প্রতিবছর আগস্ট থেকে অক্টোবর মাস ডেঙ্গু রোগের মৌসুম বলা হলেও, এ বছর আগে-ভাগেই রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এবার বর্ষার শুরুতেই ঢাকায় মশাবাহিত ডেঙ্গু জ্বরের প্রাদুর্ভাব ঘটে, এখন বিভিন্ন জেলা থেকে আক্রান্তের খবর আসছে। বিভিন্ন জেলায় আক্রান্তদের অনেকে ঢাকা থেকে রোগ নিয়ে গেছেন। তবে রাজধানীর বাইরেও এডিস মশার বিচরণ রয়েছে বলে স্থানীয় পর্যায়ে আক্রান্তের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। এ পর্যন্ত নেত্রকোনা বাদে দেশের সব জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের খবর পাওয়া গেছে। একই সঙ্গে অন্যান্যবারের তুলনায় কিছুটা ব্যতিক্রম। এদিকে গতকালও ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বুধবার রাতে মোহাম্মদপুর সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন কোহিনুর বেগম নীলা নামে পুলিশের এক এসআই, রবিউল ইসলাম রাব্বি নামে আরেক যুবকের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা মেডিকেলে এবং বরিশালের গৌরনদীতে আলেয়া বেগম নামের এক মহিলার মৃত্যুর হয়েছে। এই নিয়ে ঢাকা মেডিকেলই ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়েই ১১ জনের মৃত্যু হলো। অথচ সরকারি হিসাবে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে এ বছর ১৪ জনের মৃত্যুর খবর রয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন্স সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের সহকারি পরিচালক ডা. আয়েশা আক্তার জানান, গত ২৪ ঘন্টায় ১ হাজার ৪৭৭ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। শুধু জুলাই মাসেই ১৪৯৯৬ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। যা এক মাসের হিসেবে বাংলাদেশে সর্বোচ্চ রেকর্ড। এ বছর এ পর্যন্ত ১৭ হাজার ১৮৩ রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এই হিসাবের নব্বই শতাংশ মানুষই আক্রান্ত হয়েছে জুলাই মাসে। সরকারি হিসাবে এই রোগে আক্রান্ত হয়ে এ বছর অন্তত ১৪ জন মারা গেছে। যদিও গণমাধ্যমের হিসেব অনুযায়ী, এই সংখ্যা ৪ গুন বা ৫৬ জন। একই সঙ্গে হাসপাতালে ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত ভর্তি রোগীর সংখ্যা কয়েক লাখ।
এদিকে গতকালও রাজধানীর বিভিন্ন ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ডেঙ্গু টেস্টে অতিরিক্ত ফি আদায়ের অভিযোগ এসেছে। পাশাপাশি ভুল টেস্টেরও অভিযোগ উঠেছে। এছাড়া সারা দেশে ডেঙ্গু রোগীর চাপ বাড়ায় দেখা দিয়েছে চিকিৎসক সংকট। বাড়তি ফি আদায়, অপচিকিৎসা ও নাগালের মধ্যে চিকিৎসা না থাকায় ভোগান্তি বেড়েছে রোগী ও তার স্বজনদের। এমন প্রেক্ষাপটে সারা দেশেই সঠিক চিকিৎসার সুযোগ বাড়ানো ও চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
সরেজমিনে রাজধানীর শনির আখড়ার ফ্যামিলি কেয়ার হাসপাতালে গিয়ে দেখা যায়, নির্ধারিত ফি এর চেয়ে বেশি টাকায় ডেঙ্গু পরীক্ষা করালেও নেই চিকিৎসা বা ভর্তির কোনো ব্যবস্থা। এতে রোগীরা বাধ্য হচ্ছেন বেশি টাকায় অসম্পূর্ণ চিকিৎসা নিতে। অন্যদিকে, ২ দিনের ব্যবধানে দুটি প্রাইভেট হাসপাতালে ডেঙ্গু পরীক্ষা করান মনির নামে এক ব্যক্তি। একটি হাসপাতালে ডেঙ্গু পজিটিভ ও অন্যটিতে নেগেটিভ আসায় হতাশ তিনি। অনিয়ম মিলেছে বিভিন্ন সংস্থার অভিযানেও।
এমন নানা সমস্যার মাঝে তীব্র হচ্ছে চিকিৎসকের সঙ্কট। রোগীর চাপ বাড়ায় রাজধানীর বাইরে অন্য বিভাগের চিকিৎসকরাও বাধ্য হচ্ছেন ডেঙ্গুর চিকিৎসা দিতে। তাই এখনই রাজধানীর বাইরের চিকিৎসকদের বিশেষ প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির আহ্বানচিকিৎসকদের।
এছাড়া স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যে দেখা গেছে, ঢাকার বাইরে ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন জেলার হাসপাতালগুলোতে এক হাজার ২২৭ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন। গত মঙ্গলবার ঢাকার বাইরের এসব হাসপাতালে ভর্তি ছিল ৮৪৭ জন রোগী।
এদিকে প্রতিদিনই ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়ায় হাসপাতাল, ডায়গনস্টিক সেন্টারে ডেঙ্গু রোগের পরীক্ষা বিনামূল্যে করার আহ্বান জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। একই সঙ্গে রাজধানীর চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের জন্য বিনামূল্যে রক্ত থেকে প্লাটিলেট আলাদা করে দেবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। হাসপাতালগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট। এছাড়া বিদেশ সফর সংক্ষিপ্ত করে দেশে ফিরেই আজ বৃহষ্পতিবার ‘সর্বশেষ ডেঙ্গু পরিস্থিতি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ নিয়ে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।
সূত্র মতে, গতকাল ডেঙ্গু রোগে আক্রান্ত আরও ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে দু’জন রাজধানীতে, একজন বরিশালের গৌরনদীতে। বুধবার রাতে মোহাম্মদপুর সিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন কোহিনুর বেগম নীলা নামে পুলিশের এক এসআই। তার সর্বশেষ কর্মস্থল ছিল পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ। এসআই কোহিনুরকে রাজারবাগ পুলিশ লাইন হাসপাতাল থেকে গত ২৯ জুলাই রাতে সিটি হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানেই মারা যান তিনি।
ঢাকা মেডিকেলে মারা যাওয়া যুবকের নাম রবিউল ইসলাম রাব্বি। ঢাকা মেডিকেল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, হাসপাতালে এখন পর্যন্ত মোট ১১ জন ডেঙ্গু রোগী মারা গেছেন। এছাড়া বরিশালের গৌরনদী সদরের আশোকাঠি গ্রামের আলেয়া বেগম (৬১) নামের এক মহিলার মৃত্যুর হয়েছে। তিনি রাজধানী ঢাকার খিলগাঁও চৌধুরী পাড়া এলাকায় তার বড় মেয়ের বাসায় ১৫ দিন বেড়ানোর পর গত বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়িতে ফিরে জ্বরে আক্রান্ত হন।
এদিকে শুধু রাজধানীতেই নয়; দেশের ৬৩টি জেলায় ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। এখন পর্যন্ত নেত্রকোণা জেলায় কোনো আক্রান্তের খবর পাওয়া যায়নি।
বিভিন্ন জেলায় আক্রান্তদের অনেকে ঢাকা থেকে রোগটি নিয়ে গেছেন। তবে রাজধানীর বাইরেও এডিস মশার বিচরণ রয়েছে বলে স্থানীয় পর্যায়ে আক্রান্তের সম্ভাবনাও উড়িয়ে দিচ্ছেন না বিশেষজ্ঞরা। তাছাড়া ঢাকা থেকে এই রোগ নিয়ে যাওয়ায় সারা দেশেই তা ছড়িয়ে পড়তে পারে বলে শঙ্কা করছেন তারা। ডেঙ্গু নিয়ে নতুন করে যারা হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৫৫ জন ভর্তি হয়েছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে, সবমিলিয়ে বর্তমানে এখানে চিকিৎসাধীন আছেন ৬৫২ জন ডেঙ্গু রোগী। এরপর মিটফোর্ড হাসপাতালে ৯৮, ঢাকা শিশু হাসপাতালে ১৩৫, শহীদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে ২৮১, হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট হাসপাতালে ২৪২, বারডেম হাসপাতালে ৪৪, বিএসএমএমইউতে ১১২, পুলিশ হাসপাতালে ১৪৮, মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৩১, বিজিবি হাসপাতালে ২৩, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে ২৯২ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ঢাকার বিভিন্ন হাসপাতালে সর্বমোট তিন হাজার ৬৭৬ জন ভর্তি আছেন, এর মধ্যে সরকারি হাসপাতালগুলোয় রোগীর সংখ্যা এক হাজার ৪১৮ জন।
রাজধানীর বাইরে ঢাকা বিভাগের জেলাগুলোতেই সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এসব জেলার হাসপাতালগুলোতে ডেঙ্গু নিয়ে ভর্তি হয়েছেন ১১২ জন, তাদের নিয়ে মোট চিকিৎসাধীন আছেন ২০৫ জন।
এরপর খুলনা বিভাগে নতুন ডেঙ্গু রোগী ১০৮ এবং চিকিৎসাধীন ২৬১১ জন, রাজশাহী বিভাগে নতুন ৬১ এবং চিকিৎসাধীন ১৮৩ জন, চট্টগ্রাম বিভাগে নতুন ১১২ জন এবং চিকিৎসাধীন ২০৫ জন, সিলেট বিভাগে নতুন ২৯ এবং চিকিৎসাধীন ৫৩ জন, রংপুর বিভাগে নতুন রোগী ৩১ এবং মোট চিকিৎসাধীন ১২২ জন, ময়মনসিংহ বিভাগে নতুন রোগী ৮০ এবং মোট চিকিৎসাধীন ১৮১ জন, বরিশাল বিভাগে নতুন শনাক্ত ২২ জন এবং মোট হাসপাতালে ভর্তি ৬৫ জন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বিদেশ সফর সংক্ষিপ্ত করে গতকাল রাতেই দেশে ফিরছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী। দেশে ফিরেই আগামীকাল ১ আগস্ট, দুপুর ২ টায়, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ‘সর্বশেষ ডেঙ্গু পরিস্থিতি ও স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগ’ বিষয়ে সংবাদ সম্মেলন করবেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। গত ২৮ জুলাই স্বাস্থ্যমন্ত্রী সপরিবারে কুয়ালালামপুরের যান। ৪ আগস্ট তাঁর দেশে ফেরার কথা ছিলো।
বিনামূল্যে রক্ত থেকে প্লাটিলেট আলাদা করবে ৪ হাসপাতাল
ঢাকার চারটি বিশেষায়িত হাসপাতাল ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্তদের জন্য বিনামূল্যে রক্ত থেকে প্লাটিলেট আলাদা করে দেবে বলে জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সারাদেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতির সবশেষ অবস্থা জানাতে গতকাল মহাখালীর কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের রোগ নিয়ন্ত্রণ শাখার পরিচালক সানিয়া তাহমিনা একথা জানান। হাসপাতালগুলো হলো- বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ইনস্টিটিউট অব নিউরো সায়েন্স ও জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট। সানিয়া তাহমিনা সাংবাদিকদের বলেন, রোগীরা নিজেরা বা সন্ধানীর মতো রক্ত পরিসঞ্চালনে সহায়তাকারী সংগঠনের মাধ্যমে ডোনার নিয়ে গিয়ে এসব হাসপাতাল থেকে বিনামূল্যে রক্তের প্লাটিলেট সংগ্রহ করতে পারবে। প্লাটিলেট পরীক্ষায় একেকটা হাসপাতালে একেকরকম দাম রাখা হচ্ছে। রোগীদের সহায়তায় বিনামূল্যে এই সেবা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
এ বিষয়ে রাজধানীর বেসরকারি হাসপাতালগুলোর কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বৈঠক করেছেন বলে এই স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান। তিনি বলেন, একেক হাসপাতাল একেকরকম দাম রাখছে। তারা যেন একটা নির্ধারিত দামের মধ্যে রাখতে পারেন, তারা যেন অতিরিক্ত মুনাফা না করেন সে বিষয়ে তাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। ঢাকায় ব্যাপক হারে মানুষ ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হওয়ায় গত রোববার এই জ্বর শনাক্তে বিভিন্ন পরীক্ষার ফি বেঁধে দেয় সরকার।
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী, ডেঙ্গুর এনএসওয়ান পরীক্ষা করতে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা নেওয়া যাবে। সিবিসি পরীক্ষার জন্য নেওয়া যাবে সর্বোচ্চ ৪০০ টাকা। এছাড়া আইজিজি ও আইজিএম এই দুটি পরীক্ষা করাতে হবে ৫০০ টাকার মধ্যে।##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।