পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, জঙ্গিবাদ-উগ্রবাদ নিরসন এবং শান্তি ও মানবিকতা সংরক্ষণে চলচ্চিত্র অনবদ্য ভূমিকা রাখতে পারে। গতকাল রাজধানীর গণগ্রন্থাগারের শওকত ওসমান মিলনায়তনে শান্তির অন্বেষায় চলচ্চিত্র নিয়ে উদ্যোগে ‘ফিল্মস ফর পিস ফাউন্ডেশন’ আয়োজিত দুদিনব্যাপী ‘পিস ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল ২০১৯’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ড. হাছান বলেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ব্যাপ্তির এযুগেও মানবিকতার বিকাশ ঘটাতে ও সমাজকে শান্তির পথে এগিয়ে নিতে চলচ্চিত্রের বিকল্প নেই। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে রটিয়ে দেয়া পদ্মা সেতুতে বলিদানের গুজব আর সেই থেকে ছেলেধরা আতঙ্ক এবং অসহিষ্ণু মানুষের গণপিটুনিতে নির্দোষ প্রাণের মৃত্যু- এসব রুখতে সহিষ্ণুতা আর শান্তির পক্ষে সচেতনতা প্রয়োজন।
মন্ত্রী বলেন, গত কয়েক বছরে তথ্যপ্রবাহের ক্যানভাস আমূল বদলে গেছে। আগে মানুষ তার মতামত-অভিযোগ জানাতে পত্রিকার আশ্রয় নিতে হতো, আর এখন কেউ চাইলেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে লাখ লাখ মানুষের কাছে তার কথা পৌঁছাতে পারে। মানবিকতাবোধ আর শান্তি রক্ষার শপথে বলীয়ান থাকলেই কেবল অশান্তি-হানাহানি এড়ানো সম্ভব।
সংগঠনের পরিচালক রোকেয়া প্রাচীর সভাপতিত্বে মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের পরিচালক শাহীন আনাম, অধ্যাপক সি আর আবরার, চলচ্চিত্র নির্মাতা কাওসার আহমেদ চৌধুরী এবং সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক পারভেজ সিদ্দিকী উপস্থিত ছিলেন। ২২-২৩ জুলাই বিকাল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ২০টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রদর্শনী চলছে।#
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।