পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক : কিংবদন্তী মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, তার মৃত্যু সেপটিক শক বা এমন একটি কারণে হয়েছে যার ফলে শরীরের রক্তের চাপ বিপদজনক মাত্রায় নেমে আসে।
এদিকে আসন্ন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির মাঠ এখন গরম হচ্ছে মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলীকে ঘিরে। তাকে নিয়ে বাকযুদ্ধে লিপ্ত হয়েছেন রিপাবলিকান ও ডেমোক্রেটিক দলের সম্ভাব্য প্রেসিডেন্ট প্রার্থীরা। মুহাম্মদ আলীকে শ্রদ্ধা জানাতে গিয়ে সম্ভাব্য রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ছিলেন সত্যিকারার্থেই একজন মহান চ্যাম্পিয়ন, যাকে সবাই মিস করবে। এ বক্তব্যের প্রেক্ষিতে ডেমোক্রেটিক দলের একজন মনোনয়ন প্রত্যাশী বার্নি স্যান্ডার্স মি. ট্রাম্পকে একজন হঠকারী হিসেবে অভিহিত করেন। গত বছর ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন যুক্তরাষ্ট্রে মুসলমানদের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের দাবী জানিয়েছিলেন তখন তার নিন্দা করেছিলেন মুহাম্মদ আলী। ডেমোক্রেটিক পার্টির আরেক মনোনয়ন প্রত্যাশী হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, মি. ট্রাম্পের যে কর্র্মকা- এবং তার নিজের মুখের যেসব কথা, সেসব দিয়েই তার বিচার করা উচিত। সূত্র : বিবিসি।
সেপটিক
বাবা মোহাম্মদ আলীর জীবনের শেষ মুহূর্তের বর্ণনা দিতে গিয়ে মেয়ে হানা আলী বলেছেন, ‘মৃত্যুশয্যায় পরিবারের সব সদস্য হাজির ছিল। আমরা স্পষ্ট বুঝতে পারছিলাম তিনি আমাদের ছেড়ে চিরজীবনের জন্য চলে যাচ্ছেন। আমরা তাকে জড়িয়ে ধরেছি, চুমু খেয়েছি। তার কানের কাছে সারাক্ষণ দোয়া দুরুদ এবং কালেমা পড়ছিলাম। তখন তার শরীরের সমস্ত অঙ্গ স্থির হয়ে গেছে। কেবল সক্রিয় ছিল তার হৃৎপি-।’
শারীরিকভাবে নিস্ক্রিয় হয়ে গেলেও তার হৃদপি- সচল ছিল আরও ৩০ মিনিট ধরে। এ ধরনের ঘটনা এর আগে দেখা যায়নি। হানা আলী এ ঘটনাকে তার প্রবল ইচ্ছাশক্তির প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।