পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিদের জন্য ২০তলা বিশিষ্ট আবাসিক ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হচ্ছে চলতি বছরেই। এরপর সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের কাছে হস্তান্তর করবে নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠানটি। ভবনটি চালু হলে ৭৬ জন বিচারপতি সপরিবারে থাকতে পারবেন। নির্মাণ কাজ শেষ হলে ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হতে পারে বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার (প্রশাসন ও বিচার) সাব্বির ফয়েজ বলেন, নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান আমাদেরকে ডামি নকশা দেখিয়েছে। নতুন সময়সীমা ডিসেম্বরের মধ্যে তারা ফ্ল্যাট হস্তান্তর করবে বলে জানিয়েছে।
আদালত সূত্রে জানা যায়, বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা অনেকে ভাড়া বাসায় বা রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সরকারী বাসায় বসবাস করছেন। এতে সরকারের প্রচুর অর্থ ব্যয় হচ্ছে এবং তাদের নিরাপত্তাও যথাযথভাবে নিশ্চিত করা যাচ্ছে না। এসব দিক-বিবেচনা করেই ২০১২ সালের ৬ মার্চ এ প্রকল্পের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ নির্বাহী কমিটির (একনেক)। বিচারপতিদের আবাসিক সুবিধা দিতে রাজধানীর কাকরাইলের সার্কিট হাউজ রোডের তথা প্রধান বিচারপতি বাস ভবনের ঠিক উল্টা দিকে এ ভবন নির্মাণ শুরু হয়। সরকারী কোষাগার থেকে অর্থ ব্যয় করা ৩০তলা ভিত্তির ওপর ২০তলা ভবনটি গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে গণপূর্ত অধিদফতর প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে। ভবনটিতে সাড়ে তিনশ’ বর্গফুট আয়তনের ৭৬টি ফ্ল্যাট থাকবে। প্রস্তুত হওয়ার পর সুপ্রিম কোর্টের ৭৬ জন বিচারপতি সেখানে সপরিবারে থাকতে পারবেন। গত বছরের ১৫ এপ্রিল এ ভবনের নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিলো। পরে গত বছরের নভেম্বরে ডামি নকশা সুপ্রিম কোর্টকে দেখায় নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান। এ সময় চলতি বছরের ডিসেম্বরে হস্তান্তরের কথা জানায় তারা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।