পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
গানের তালে তালে নেচে আবারও অনলাইন দুনিয়ায় সাড়া ফেলে দিয়েছে কাকাতুয়া ‘স্নোবল’। যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা অঙ্গরাজ্যের এই সালফার-ক্রেস্টেড কাকাতুয়া প্রজাতির কাকাতুয়ার ২৩ মিনিটের নতুন ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ভিডিও নিয়ে বিস্তর গবেষণায় বিজ্ঞানীরা দেখতে পান, স্নোবল নাচের সময় ১৪টি মুদ্রা প্রদর্শন করেছে। এসব মুদ্রা অনুকরণ করেনি পাখিটি, সবই নিজে নিজে আবিষ্কার করেছে। অর্থাৎ স্নোবল স্বভাবজাতভাবেই ‘কোরিওগ্রাফার’।
ভিডিওতে দেখা গেছে, আশির দশকের দুটো জনপ্রিয় ইংরেজি গানের তালে তালে রীতিমতো ১৪টি ভিন্ন ভিন্ন মুদ্রায় নাচছে পাখিটি। স্নোবলের এই নতুন ভিডিওটির পেছনে রয়েছে বিজ্ঞানীদের এক দশকের গবেষণা। যুক্তরাষ্ট্রের খ্যাতনামা গবেষণা সাময়িকী কারেন্ট বায়োলজিতে গত সোমবার প্রকাশিত হয় গবেষণা নিবন্ধটি। গবেষণার নেতৃত্বে ছিলেন ম্যাসাচুসেটসের মনোবিজ্ঞানী অনিরুদ্ধ প্যাটেল। সঙ্গে ছিলেন স্নোবলের মালিক ইরেনা শুলৎস।
স্নোবলের নাচ এই প্রথম খ্যাতি কুড়াল না, ২০০৮ সালে ইউটিউবে ছাড়া হয় তার নাচের প্রথম ভিডিও। তবে সেখানে স্নোবল মাত্র তিন-চারটি মুদ্রা প্রদর্শন করেছিল। সেটিও ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। আর এর মাধ্যমেই বিশ্বব্যাপী পরিচিত হয়ে ওঠে স্নোবল। পাখিটির বয়স তখন ১২ বছর। এরপরই বিজ্ঞানীরা স্নোবলকে নিয়ে কাজ শুরু করেন। গবেষণা চলতে থাকে, পাখিটি গানের তালের সঙ্গে মিল রেখে নাচতে শিখল কীভাবে? কাকাতুয়াসহ টিয়াপাখি গোত্রের সব পাখিই সাধারণত মানুষের কণ্ঠের অনুকরণে ওস্তাদ বলে এত দিন জানতেন বিজ্ঞানীরা। আর নাচলেও পরিচিত দু-একটি মুদ্রার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকত তা। সূত্র : সিএনএন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।