পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার অংশ হিসেবে ৯টি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে চীনের গ্রেট হল অব পিপল-এ বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংয়ের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দু’দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি রোহিঙ্গা, অর্থনীতি ও বাণিজ্য, প্রকল্প বাস্তবায়ন, কানেক্টিভিটি ও ভিসা সংক্রান্ত পাঁচটি ইস্যু বেশি গুরুত্ব পেয়েছে। বৈঠকে বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার বিষয়ে চীনের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একই সাথে তিনি রোহিঙ্গাদের ফিরে যাওয়ার বিষয়ে চীনের সহযোগিতা কামনা করেছেন।
বৈঠক শেষে দুই নেতার উপস্থিতিতে উভয় দেশের মন্ত্রী এবং সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এসব চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এর মধ্যে রয়েছে, রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তার জন্য এলওসি (লেটার অব এক্সচেঞ্জ) এবং অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা, বিনিয়োগ, বিদ্যুৎ, সংস্কৃতি এবং পর্যটন সংক্রান্ত চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক উল্লেখযোগ্য। দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যেতে একটা সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য চীনকে ভূমিকা পালনের অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বৈঠকের আগে চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে দেশটির সরকার ও ক্ষমতাসীন দল সিপিসির কার্যালয় ভবন ‘গ্রেট হল অব দ্য পিপল’-এ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানানো হয়। চীন সফররত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেট হলে পৌঁছালে তাকে স্বাগত জানান দেশটির প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং। এরপর দুই প্রধানমন্ত্রী দুই দেশের প্রতিনিধিদের সঙ্গে পরিচিত হন। তারপর দুই প্রধানমন্ত্রী অভিবাদন মঞ্চে যান। অভিবাদন মঞ্চে শেখ হাসিনা ও লি কেকিয়াংকে সশস্ত্র সালাম প্রদান করে চীনের সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল। দুই প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীর প্যারেড পরিদর্শন করেন। এ সময় দু’দেশের জাতীয় সংগীত বাজানো হয়। এরপর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অভিবাদন জানিয়ে তোপধ্বনি দেওয়া হয়। পরে দুই প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনীর প্যারেড পরিদর্শন করেন। এরপরই দুই দেশের প্রতিনিধিদের নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন বাংলাদেশ ও চীনের প্রধানমন্ত্রী।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দ্বিপাক্ষিক আলোচনা শেষে চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে ৯টি চুক্তি ও সমঝোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। এগুলো হলো, রোহিঙ্গা শরণার্থীদের খাদ্য সাহায্য সংক্রান্ত এলওসি। এর আওতায় মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের জন্য চীন ২ হাজার ৫শ’ মেট্রিক টন চাল সরবরাহ করবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্র সচিব। সাংস্কৃতিক বিনিময় ও পর্যটন কর্মসূচি নিয়ে সমঝোতা স্মারক। ইয়ালু ঝাংবো ও ব্রহ্মপুত্র নদের তথ্য বিনিময় সংক্রান্ত সমঝোতা স্মারক ও তা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা। ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স¤প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ নিয়ে ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট, বাংলাদেশ ও চীন সরকারের মধ্যে অর্থনীতি ও কারিগরি সহযোগিতা বিষয়ক চুক্তি, ইনভেস্টমেন্ট কো-অপারেশন ওয়ার্কিং গ্রæপ প্রতিষ্ঠা নিয়ে সমঝোতা স্মারক, পিজিসিবি প্রকল্পের আওতায় বিদ্যুৎ গ্রিড নেটওয়ার্ক জোরদার প্রকল্পের জন্য ফ্রেমওয়ার্ক এগ্রিমেন্ট, ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স¤প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ নিয়ে গভর্নমেন্ট কনসেশনাল লোন এগ্রিমেন্ট এবং ডিপিডিসির আওতাধীন এলাকায় বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স¤প্রসারণ ও শক্তিশালীকরণ নিয়ে প্রিফারেনশিয়াল বায়ার্স ক্রেডিট লোন এগ্রিমেন্ট।
এদিকে, দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে রোহিঙ্গা ইস্যুতে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আলোচনা হয়েছে বলে ব্রিফিংয়ে জানান পররাষ্ট্র সচিব এম শহীদুল হক। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমি মিয়ানমারে ফিরে যাওয়ার মধ্যেই এই সংকটের সমাধান রয়েছে। এ বিষয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে একমত হয়েছে চীন। একই সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার মাধ্যমে এ সংকট সমাধান করতে মিয়ানমারকে বোঝানোর আশ্বাস দিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং। বেইজিংয়ে রাষ্ট্রীয় ভবন ‘গ্রেট হল অব দ্য পিপল’ এ দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে চীনের প্রধানমন্ত্রী জানান, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে চীন চেষ্টা করবে।
পররাষ্ট্র সচিব শহীদুল হক সাংবাদিকদের জানান, দুই প্রধানমন্ত্রীর দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে দু’দেশের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ের পাশাপাশি রোহিঙ্গা, অর্থনীতি ও বাণিজ্য, প্রকল্প বাস্তবায়ন, কানেক্টিভিটি ও ভিসা সংক্রান্ত পাঁচটি ইস্যু বেশি গুরুত্ব পেয়েছে।
শহীদুল হক বলেন, দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে ফিরে যেতে একটা সহায়ক পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য চীনকে ভূমিকা পালনের অনুরোধ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। যাতে রোহিঙ্গারা নিরাপত্তা, সম্মান ও নাগরিকত্ব পেয়ে রাখাইন রাজ্যে ফিরে যেতে পারে এবং তারা নিজের ভূমি ও সম্পত্তির ওপর অধিকার ফিরে পায়।
পররাষ্ট্র সচিব জানান, প্রধানমন্ত্রীর অনুরোধের জবাবে চীনা প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বুঝতে পারি এটা বাংলাদেশের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ।
সচিব বলেন, মানবিক কারণে রোহিঙ্গারে আশ্রয় দেওয়ায় তারা (চীন) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান এবং বলেন এটি ( রোহিঙ্গা সংকট) অনেক বড় সমস্যা তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, তারা (চীন) মনে করে, মিয়ানমার ও বাংলাদেশকে মিলে এর সমাধান করতে হবে। এ ব্যাপারে চীন আগেও সহযোগিতা করেছে, কেননা ওনারা বলেছেন বাংলাদেশ ও মিয়ানমার উভয়েই চীনের বন্ধু।
শহীদুল হক বলেন, দু’দেশ মিলে যাতে এ সমস্যার সমাধান করতে পারে। চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন তাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে দু’বার পাঠিয়েছেন প্রয়োজন হলে আবারও পাঠাবো।
সচিব বলেন, তারা (চীন) চেষ্টা করবেন যে, দু’দেশের আলোচনার মধ্যই যেন এ সমস্যার সমাধান খুঁজে পায় এবং চায়না মিয়ানমারকে এ ব্যাপারে বোঝাবে, বলছে এবং বলবে।
বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকটের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, শান্তি ও স্থিতিশীল, উন্নয়নের জন্য এটা খুব দরকার। জোরপূর্বক বিতাড়িত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর কারণে ওই অঞ্চলের স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যত দিন যাবে এই চ্যালেঞ্জটা বড় হবে। সুতরাং, দ্রæত এর সমাধান করা দরকার। সমাধান হলো এরা যেন তাদের নিজস্ব মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে।
পররাষ্ট্র সচিব জানান, রোহিঙ্গাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার ব্যাপারে চীনা প্রধানমন্ত্রী একমত যে, মাতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার মধ্যে দিয়ে এ সমস্যার সমাধান হবে। শেখ হাসিনা বলেন, আমরা এর আগে দ্বিপাক্ষিক আলোচনা করেছি। সব ধরনের চেষ্টা করেছি। রোহিঙ্গা মিয়ানমারে যেতে চায় না। কারণ তারা মনে করে ওখানে তাদের ভয় আছে। তারা ফিরে যেতে ভয় পায়।
এম শহীদুল হক জানান, বৈঠকের শুরুতে চীনের প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় নির্বাচিত হয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় অভিনন্দন জানান।
বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের সুসম্পর্কের কথা তুলে ধরে চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেন, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে গুরুত্ব দেয়। বাংলাদেশ চীনের অংশীদার। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে আরও উচ্চপর্যায়ে নিতে যেতে আগ্রহ প্রকাশ করেন চীনের প্রধানমন্ত্রী।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের সঙ্গে চীনের এখন কৌশলগত অংশীদারিত্ব আছে। এটা আরও গভীর হবে, শক্তিশালী হবে বলে তারা আশা করে। এবং তারা মনে করে বাংলাদেশের যে উন্নয়ন হয়েছে তা অব্যাহত থাকবে। তারা বাংলাদেশকে সহায়তা করবে।
এই প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, আমরা শান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নকে গুরুত্ব দেই। মানুষের কল্যাণে যেন শান্তিপূর্ণ উন্নয়ন বিঘিœত না হয় তার জন্য আমরা একসঙ্গে কাজ করে যাবো। আমাদের অনেক যৌথ স্বার্থ রয়েছে।
সচিব জানান, ইকোনোমি অ্যান্ড ট্রেড ইস্যুতে চায়নিজ প্রধানমন্ত্রী বলেন, গত বছর বাংলাদেশ ও চায়নার বাণিজ্য বেড়েছে ১৬ শতাংশ। বাণিজ্যে ভারসাম্যহীনতা কমানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
চীনের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, আমরা ভারসাম্যহীন বাণিজ্য চাই না। আমরা ভারসাম্যপূর্ণ বাণিজ্য চাই। এটা বাস্তবায়ন করতে কাজ করার প্রতিশ্রæতি দেন তিনি।
চীনা প্রধানমন্ত্রী জানান, এফটিএ ফিজিবিলিটি স্ট্যাডিতে কি ফলাফল আসছে সেটা তারা ক্লোজলি মনিটর করছেন।
প্রজেক্ট বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রকল্পের বাস্তবায়নটা একটু ত্বরান্বিত করা দরকার। অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে বিনিয়োগ করার আহবান জানান শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ ডেল্টা প্ল্যান বাস্তবায়ন ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ে তোলার বিষয়ে চীনের সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশ একটা ক্লাইমেট অ্যাডাপটেশন সেন্টারের ব্যাপারে উদ্যোগ নিয়েছে জানিয়ে পররাষ্ট্র সচিব বলেন, আগামী সপ্তাহে অ্যাডাপটেশন কমিশনের প্রধান জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন বাংলাদেশ আসছেন। একটা ক্লাইমেট অ্যাডাপটেশন সেন্টার করার চিন্তা-ভাবনা করছি। এ বিষয়ে চীন সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
তিস্তা রিভার কম্প্রিহেনসিভ ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড রিস্টোরেশন প্রজেক্টের ব্যাপারে সহযোগিতা চান প্রধানমন্ত্রী। ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার পর্যন্ত হাই স্পিড ট্রেন প্রজেক্টের দ্রæত বাস্তবায়ন চেয়েছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
পররাষ্ট্র সচিব জানান, ভিসা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, চায়নিজরা বাংলাদেশে অন অ্যারাইভাল ভিসা পায়। সেই একই ধরনের ট্রিটমেন্ট বাংলাদেশ পায় না। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী অনুরোধ করেছেন। বিশেষ করে শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীরা যাতে অন অ্যারাইভাল ভিসার পায়। চীনা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এ বিষয়ে একমত হন।
দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, অটিজম এবং নিউরো ডেভেলপমেন্ট ডিজঅর্ডার বিষয়ক জাতীয় উপদেষ্টা কমিটির চেয়ারপার্সন সায়মা ওয়াজেদ হোসেন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মুহাম্মদ ফাররুক খাঁন, এফবিসিসিআই সভাপতি শেখ ফজলে ফাহিম, এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ শফিউল ইসলাম মহিউদ্দিন, বিজিএমইএ সভাপতি রুবানা হক প্রমুখ। গত ১ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পাঁচদিনের সরকারি সফরে চীনে যান।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।