Inqilab Logo

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪, ১৬ কার্তিক ১৪৩১, ২৮ রবিউস সানী ১৪৪৬ হিজরি

সান্তাহারের জনপ্রিয় চটপটি

আদমদীঘি (বগুড়া) থেকে মো. মনসুর অলী : | প্রকাশের সময় : ২২ জুন, ২০১৯, ১২:০৬ এএম

 

সান্তাহারে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে মুখরোচক খাবার চটপটি। সান্তাহার পৌর শহরের স্কুল, কলেজ বিনোদন কেন্দ্র পার্ক, শহরের প্রাণকেন্দ্র রেলগেটের স্বাধীণতা মঞ্চের পার্শ্বে এবং শহর পার্শ্ববর্তী গ্রাম ও হাট-বাজারে ভ্রাম্যমান ভ্যানগাড়িতে করে এ মুখরোচক খাবার চটপটি বিক্রি করা হচ্ছে। অল্প পুঁজিতে বেশি লাভের কারনে প্রতিনিয়ত শহরে বাড়ছে এ খাবারের দোকান। সকাল ১০টার পর স্কুল কলেজের চটপটির দোকানে ছাত্র-ছাত্রী এবং বিনোদন কেন্দ্রের চটপটির দোকানে দর্শণার্থীর উপচেপরা ভির জমে।

এ ছাড়াও বিকেল নামার সাথে সাথে শহরের প্রাণকেন্দ্র রেলগেটের স্বাধীণতা মঞ্চের পার্শ্বে বসার ব্যাবস্থাসহ মনোরম পরিবেশ তৈরি করে বেশ কয়েকটি চটপটির দোকান বসে। সেখানে বারো রকমের মসল্লা দিয়ে তৈরি করা মুখরোচক চটপটি খেতে কিশোর কিশোরী নারী-পুরুষসহ সব বয়সের মানুষের ভিড় জমে যায়। সেখানে এক সাথে ১০-১২টি দোকান বসার ফলে সেখানে ছোট খাটো মেলার মত পরিবেশ তৈরি হয়। স্বধীনতা মঞ্চের পার্শ্বে চটপটি খেতে আসা সান্তাহার শহর পার্শ্ববর্তী সান্দিড়া গামের নবদম্পতি সাগর সাথীর সাথে কথা বললে এখানে তেঁতুল আলু ডিম দিয়ে ভালো ফুচকা ও চটপটি পাওয়া যায়। এখানে পরিচিত অনেকের দেখা পাওয়া যায়। এজন্য মাঝে মধ্যে ফুচকা খেতে আসি। শহরের নতুন বাজার এলাকার কলেজ ছাত্রী রোজিনা বলেন ফুচকা খেতে ভালো লাগে তাই আম্মাকে নিয়ে শুক্রবার শহরের রেলগেটে খেতে আসি। চটপটি বিক্রেতা শহরের মালশন মহল্লার খায়রুল ইসলাম জানান, আগে অন্য ব্যবসা করতাম সংসারে অভাব লেগেই থাকতো। গত ২ বছর যাবত রেলগেটের ভিতরে চটপটির দোকান করছি। বেচাকেনা ভালো হয়। রোজ ৫শ’ থেকে ১ হাজার টাকা লাভ হয়। আমার সংসারে এখন আর অভাব নেই।

 

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: চটপটি
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ