পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দ্বিতীয় দফায় জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন অনুষ্ঠিত হবে আগামী শনিবার। ওই দিন ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল পাবে সোয়া ২ কোটি শিশু। এই কার্যক্রমের আওতায় ওইদিন (২২ জুন) সারাদেশে ছয় মাস থেকে পাঁচ বছর বয়সী প্রায় দুই কোটি ২০ লাখ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, এবার এক লাখ ২০ হাজার স্থায়ী এবং ২০ হাজার ভ্রাম্যমাণ কেন্দ্রের মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালিত হবে।
শনিবার সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টিকাকেন্দ্র খোলা থাকবে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, শিশুদের খালি পেটে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো ভালো। ‘ছয় মাসের কম এবং পাঁচ বছরের বেশি বয়সী এবং অসুস্থ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না।’
এছাড়া শিশুকে জোর করে কিংবা কান্নারত অবস্থায় এই ক্যাপসুল খাওয়ানো যাবে না বলে জানান জাহিদ মালেক। এই কার্যক্রমকে সফল করতে সিটি কর্পোরেশন, পৌরসভা, জেলা, উপজেলায় অবহিতকরণ সভা এবং দুই লাখ ৮০ হাজার স্বেচ্ছাসেবককে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রী জানান।
ভিটামিন ‘এ’ এর অভাব পূরণে বছরে দুই বার শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়।
গত ১৯ জানুয়ারি এবছরের প্রথম ভিটামিন ‘এ’ ক্যাম্পেইন হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু ভারতের একটি কোম্পানির সরবরাহ করা ক্যাপসুলে ‘সমস্যা’ থাকার বিষয়টি প্রকাশ পাওয়ার পর ‘অনিবার্য কারণ’ দেখিয়ে ক্যাম্পেইন স্থগিত করে জনস্বাস্থ্য পুষ্টি প্রতিষ্ঠান। এরপর ৯ ফেব্রুয়ারি প্রথম দফার ক্যাম্পেইনে সোয়া দুই কোটি শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়নো হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।