পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কোর্ট রিপোর্টার : চিত্রনায়িকা শারমিন আক্তার নীপা ওরফে মাহিয়া মাহির সঙ্গে শাহরিয়ার ইসলাম ওরফে শাওনের বিয়ের প্রমাণ হিসেবে কাবিননামা আদালতে উপস্থাপন করা হয়েছে। গতকাল ঢাকার মহানগর হাকিম মাজহারুল ইসলামের আদালতে এ কাবিননামা উপস্থাপন করেন আসামি শাওনের আইনজীবী মো: বেলাল হোসেন। বিয়ে সম্পর্কে আইনজীবী আদালতকে জানান, ২০১৫ সালের ১৫ মে মাহিয়া মাহির সঙ্গে পারিবারিকভাবে শাওনের বিয়ে হয়। রাজধানীর বাড্ডার কাজী অফিসের কাজী মোহাম্মাদ সালাহউদ্দিন এ বিয়ে পড়ান। তাই বাদিনী মাহি তার বৈধ স্ত্রী। মুসলিম আইন অনুযায়ী স্বামী বর্তমান থাকায় স্ত্রী দ্বিতীয় বিয়ে করতে পারেন না। যদি স্বামী থাকা অবস্থায় কোনো মেয়ে আরেকটা বিয়ে করে সেটা ফৌজদারি অপরাধ।
এর আগে আসামি শাওনকে দুই দিনের রিমান্ড শেষে আদালতে হাজির করে ফের সাত দিন রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করেন গোয়েন্দা পুলিশের এসআই সোহরাব মিয়া। এসময় শাওনের আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিন আবেদন করেন। এর আগে ২৭ মে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইনে বাদি হয়ে মামলা করেন মাহিয়া মাহি। পরে আসামি শাওনকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ দুই দিন রিমান্ডে নেয়ার অনুমতি পান।
আদালত সূত্র জানায়, চলচ্চিত্র জগতে মাহিয়া মাহি বলে পরিচিত হলেও তার প্রকৃত নাম শারমিন আক্তার নীপা। মামলায় তিনি বাদি হিসেবে প্রকৃত নামটি ব্যবহার করেছেন। মামলায় মাহি উল্লেখ করেছেন, ২৭ মে তার বন্ধু শাহরিয়ার আলমের সঙ্গে তার কিছু ছবি কয়েকটি অনলাইন নিউজপোর্টাল এবং ফেসবুকের মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে শাহরিয়ার ছাড়া তার কয়েকজন বন্ধুও জড়িত বলে তার ধারণা। বিয়ে ভেঙে দেয়ার উদ্দেশ্যে এসব ছবি ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
মামলার এজাহারে মাহি অভিযোগ করেন, ২৫ মে তার বিয়ে হয়েছে। এ অবস্থায় দাম্পত্য সম্পর্ক নষ্ট ও তাকে সামাজিকভাবে হেয় করতে আসামিরা এসব করছেন। শাহরিয়ার ছাড়া তার (শাহরিয়ার) বন্ধু হাসান, আলামিন, খাদেমুল ও শাহরিয়ারের খালাতো ভাই রেজওয়ান জড়িত বলে মাহি ধারণা করছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।