পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : উৎপাদন খরচ না ওঠার প্রতিবাদ এবং কৃষকের কাছ থেকে সরকার সরাসরি ধান ক্রয়ের দাবিতে মহাসড়কে ধান ফেলে প্রতিবাদ জানালেন রংপুরের শত শত কৃষক। রংপুরে শহরের মাহিগঞ্জের সাতমাথার মহাসড়কে বস্তায় বস্তায় ধান ফেলে দেন কৃষকরা। সেইসাথে কৃষকের কাছ থেকে সরাসরি ধান কেনারও দাবি জানান তারা। কৃষকদের অভিযোগ সরকার মধ্যস্বত্বভোগীদের সুবিধা দিতে ঘোষণা দিয়ে ধান কিনছে না।
কৃষকদের অভিযোগ, সরকারিভাবে কেনার জন্য প্রতি মণ ধানের যে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে, তার অর্ধেকও তারা পাচ্ছেন না স্থানীয় বাজারে। এই অবস্থার পরিবর্তন না হলে বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কৃষকরা। চলতি বোরো মৌসুমে সরকার প্রতি মণ ধানের দাম ৯২০ টাকা নির্ধারণ করলেও কৃষকের ভাগ্যে তা জুটছে না। বরং বাজারে তারা পাচ্ছেন মণপ্রতি ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। এতে প্রতি বিঘায় অন্তত ৮ থেকে ৯ হাজার টাকা লোকসানে পড়তে হচ্ছে প্রান্তিক কৃষকদের।
এই অবস্থায় নিজেদের ঘামে উৎপাদিত সোনারঙা ফসল তপ্ত পিচে ঢেলে প্রতিবাদ জানিয়েছেন কৃষকরা। রংপুরের মাহিগঞ্জে সাতমাথা মোড়ে রংপুর-কুড়িগ্রাম মহাসড়কে এই প্রতিবাদ কর্মসূচিতে অংশ নেন শত শত কৃষক। তাদের অভিযোগ, ধারদেনা করে ধান ফলালেও নেই তার ন্যায্য মূল্য। কৃষকরা দাবি করেন, খাদ্য বিভাগ এক ছটাকও ধান কেনেনি তাদের কাছ থেকে। অথচ রংপুর খাদ্য বিভাগ বলছে, শিগগিরই তালিকা তৈরি করে লটারির মাধ্যমে কৃষকদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে। অবস্থার পরিবর্তন করতে দরকার হলে বৃহত্তর আন্দোলনের যাওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন কৃষকরা।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।