পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বগুড়ায় কৌশলে থানায় এনে সোহান বাবু আদর নামের এক তরুণ ব্যবসায়ীকে শারীরিক নির্যাতনের ঘটনার বিচার চেয়ে পুলিশ সুপারের কাছে অভিযোগ দিয়েছে তার বাবা।
লিখিত অভিযোগের ব্যাপারে পুলিশের দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেন, সাইদুর রহমানের লিখিত অভিযোগের আগেই অবশ্য নির্যাতনের দায়ে অভিযুক্ত এসআই আব্দুল জব্বার , এএসআই নিয়ামতুল্লাহ, এএসআই এরশাদ ও বগুড়া সদর থানার মুন্সি (রাইটার) হিসেবে দায়িত্বরত কনস্টেবল এনামুলকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে পুলিশ লাইন্সে সংযুক্ত করা হয়েছে। এখন তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে ।
এদিকে বগুড়া সদরের মত গুরুত্বপূর্ণ থানার অভ্যন্তরে একজন সামাজিকভাবে বিতর্কিত নারীর অভিযোগ ও তারই নির্দেশে একজন ব্যবসায়ীকে আটকের পর নির্যাতনের ঘটনায় কেন ওসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হল না তা’ নিয়ে সচেতন মহলে বিস্ময় সৃষ্টি হয়েছে। বগুড়া সদর থানার ওসি এসএম বদিউজ্জামানের হাতে ইতোপূর্বে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত একজন আইনজীবী বলেছেন তিনি ওসির বিরুদ্ধে মামলা করতে গিয়ে বুঝতে পেরেছেন তার হাত কত লম্বা !
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৩ জুন বিতর্কিত মহিলা সাথী বানু (৩৫) বগুড়া সদর থানার ওসি বরাবরেই নির্যাতিত তরুণ আদরের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দেন। অভিযোগের ভিত্তিতে ওসি এসআই জব্বার ও অন্যদের দায়িত্ব দেন আদরকে সাইজ করে সাথীর অভিযোগের প্রতিকার করার। জব্বাররা তা করেও দেন । তবে অন্যান্যদের মতো নিজের শরীরের লজ্জাকর স্থানে পুলিশের নির্যাতনের চিহ্ন গোপন না করে মিডিয়ার কাছে প্রকাশ করে দিলে উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তারা বিব্রতবোধ করে নির্যাতক ৪ পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেন।
অভিযোগ পাওয়া গেছে, ১৬ তারিখে নির্যাতিত আদরের বাবা বগুড়া পুলিশ সুপারের কাছে যে অভিযোগটি দেন সেই অভিযোগে ঘটনার সাথে বগুড়া সদরের ওসির সম্পৃক্ততার বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।