পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : কৃষকরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়েন এজন্য সরাসরি তাদের কাছ থেকে ধান কেনা হবে বলে খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম জানিয়েছেন। গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীতে এক অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, মধ্যস্বত্বভোগীদের এবার কৃষকের কাছে ভিড়তে দেয়া হবে না। কৃষকরা যাতে সরাসরি খাদ্য অধিদপ্তরের কর্মীদের কাছে ধান বিক্রিতে উদ্বুদ্ধ হয় সেজন্য মাইকিংয়ের ব্যবস্থা করা হবে।
এবার ৭ লাখ মেট্রিক টন ধান কেনার লক্ষ্য ধরা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, কার্ডধারী কৃষকদের কাছ থেকেই এসব ধান কেনা হবে এবং দাম দেয়া হবে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে। ৯২০ টাকা মণ দরে গত ৫ মে থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত সরকারিভাবে ধান কেনার ঘোষণা রয়েছে।
উল্লেখ্য, বোরোর এই ভরা মৌসুমে কৃষকরা সরকারের কাছে নয়, ব্যবসায়ীদের কাছে কম টাকায় ৫০০ থেকে ৭০০ টাকায় দরে ধান বিক্রি করছেন বলে বিভিন্ন জেলা থেকে খবর এসেছে। সিরাজগঞ্জে ৪০০ টাকায় এক মণ ধান বিক্রির খবর পত্রিকায় এসেছে, যেখানে এক কেজি গরুর মাংস কিনতে এর চেয়ে বেশি টাকা গুনতে হচ্ছে।
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকার মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে খাদ্যমন্ত্রী বলেন, রাইস রিসার্চ ইন্সটিটিউটের পাশাপাশি দেশে গম ও ভুট্টা রিসার্চ ইনস্টিটিউটও করা হচ্ছে। দেশে এখন আর খাদ্য ঘাটতি নেই মন্তব্য করে তিনি বলেন, এখন খাদ্য উৎপাদন বেড়েছে। খাদ্য ঘাটতি না থাকায় খাদ্য রপ্তানি হচ্ছে।
খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব এ এম বদরুদ্দোজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফাও) প্রতিনিধি ডেভিড ডোলান, খাদ্য প্রতিমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ, জাতীয় অধ্যাপক এম আর খান, বারডেমের মহাপরিচালক অধ্যাপক নাজমুন নাহার উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।