পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বিচারে কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতর আদালত স্থানান্তর করার বিষয়ে গত ১২ মে জারি করা প্রজ্ঞাপন প্রত্যাহার চেয়ে রিটের শুনানি হবে আজ মঙ্গলবার। গতকাল আদালত এই শুনানির দিন ধার্য ছিল। গতকাল শুনানিতে সাপ্লিমেন্টারি নথিপত্র দাখিল করার জন্য সময় চান খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। এরপর আদালত শুনানির জন্য নতুন দিন ঠিক করেন। হাইকোর্টের বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মো: খায়রুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এই শুনানি হয়।
খালেদা জিয়ার পক্ষে শুনানি করেন ব্যরিস্টার মওদুদ আহমদ, এ জে মোহাম্মদ আলী, ব্যরিস্টার কায়সার কামাল, মীর হেলাল উদ্দিন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনালের মুরাদ রেজা। দুদকের ছিলেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
ওই প্রজ্ঞাপনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন দায়ের করার পর ২৮ মে বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি মো: খায়রুল আলমের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চ আংশিক শুনানি শেষে ১০ জুন পরবর্তী শুনানির তারিখ নির্ধারণ করেছিলেন। শুনানিতে খালেদা জিয়ার আইনজীবী এ জে মোহাম্মদ আলী বলেছিলেন, কেরানীগঞ্জ ঢাকা মহানগরের মধ্যে নয়। এছাড়া আইন অনুসারে পাবলিক ট্রায়ালের বিষয় আছে। আংশিক শুনানি গ্রহণ করার পর আদালত শুনানি ১০ জুন পর্যন্ত মুলতবি করেন।
রিট আবেদনে সংবিধানের ২৭ ও ৩১ অনুচ্ছেদবহির্ভূত পদক্ষেপ হওয়ায় এবং প্রচলিত ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা ৯ এর (১) ও (২) উপধারাবিরোধী হওয়ায় নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিচারে পুরান ঢাকার সাবেক কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে বিশেষ জজ আদালত-৯ কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগারের দুই নং ভবনে স্থানান্তরে গত ১২ মে জারি করা গেজেটকে কেন অবৈধ এবং বেআইনি ঘোষণা করা হবে না- মর্মে রুল চাওয়া হয়েছে। গত ২৬ মে খালেদা জিয়ার পক্ষে রিট দায়ের করেন বিএনপির আইন সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল।
একই সঙ্গে রুলের নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত ওই গেজেটের কার্যকারিতা স্থগিত চাওয়া হয়েছে। স্বরাষ্ট্র সচিব ও আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিবকে রিটে বিবাদি করা হয়েছে। তবে বেগম খালেদা জিয়া বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) চিকিৎসাধীন থাকায় তাকে এখনো এই আদালতে হাজির করা হয়নি। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।