পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও তথ্য পাচারের অভিযোগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে সাময়িক বরখাস্ত করছে দুদক।
এনামুল বাছির পুলিশের ডিআইজি মিজানের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলাটি তদন্ত করছিলেন।
সোমবার (১০ জুন) তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনের ভিত্তিতে কমিশন এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে সারাবাংলাকে জানিয়েছেন দুদক চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ।
ইকবাল মাহমুদ জানান, ডিআইজি মিজানের দুর্নীতি তদন্তে নতুন কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু পুলিশের বিতর্কিত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে এনামুল বাছিরকে বরখাস্ত করা হয়নি বলেও জানান দুদক চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘কমিশনের শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও তথ্য পাচারের অভিযোগে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে।’
এ ঘটনায় দুদক সম্পর্কে মানুষের আস্থার সংকট দেখা দেবে কিনা? এমন প্রশ্নের জবাবে দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘কমিশনে ৮৭৪ জন কর্মকর্তা রয়েছেন। সবার বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া সম্ভব নয়। আমরা দুদক পরিচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ পেয়েছি। আর সঙ্গে সঙ্গে এ বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা নিয়েছি। তাই আমি মনে করি জনগণের আস্থার সংকটের কিছু নেই।’
এর আগে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছির ৪০ লাখ টাকা ঘুষ নিয়েছেন বলে অভিযোগ করেন পুলিশের বিতর্কিত উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজান। অভিযোগ ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করে দুদক।
রোববার (৯ জুন) দুদক সচিব মুহাম্মদ দিলোয়ার বখতকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির বাকি দুই সদস্য হলেন- দুদক মহাপরিচালক (প্রশাসন) সাঈদ মাহবুব খান ও মহাপরিচালক (লিগ্যাল) মফিজুল ইসলাম ভূইয়া। সোমবার (১০ জুন) তারা কমিশনে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।