পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রাম ব্যুরো ঃ চট্টগ্রামে চলমান ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে বৈধ অস্ত্রের গুলি অবৈধভাবে ব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে পুলিশ। পাশাপাশি বৈধভাবে কেনা গুলি সন্ত্রাসীদের কাছে বিক্রির প্রমাণও পেয়েছে পুলিশ। গতকাল (রোববার) জেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় পুলিশ সুপার একেএম হাফিজ আক্তার এতথ্য জানান। জেলা প্রশাসক মেজবাহ উদ্দিনের সভাপতিত্বে তার সম্মেলন কক্ষে এসভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় পুলিশ সুপার হাফিজ আক্তার বলেন, সাম্প্রতিককালে নির্বাচনে আমরা একজন সরকারি কর্মকর্তা ও একজন জনপ্রতিনিধির বৈধ অস্ত্রের গুলি অবৈধভাবে ব্যবহার হওয়ার প্রমাণ পেয়েছি। বিষয়টি আমি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জানাবো। পরে সভা শেষে অনুষ্ঠানস্থল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সময় জড়িত কর্মকর্তা ও জনপ্রতিনিধির নাম জানতে চাইলে হাফিজ আক্তার সাংবাদিকদের বলেন, এখন তাদের নাম বলা যাবে না।
সভায় পুলিশ সুপার আরও বলেন, বৈধ অস্ত্রের গুলির ব্যবহার কীভাবে হচ্ছে, কোথায় হচ্ছে তার জবাবদিহীতা নেই। ফলে কেউ কেউ বৈধভাবে গুলি কিনে অন্যজনকে বিক্রি করে দেয়ার অভিযোগ পেয়েছি আমরা। এখন থেকে যাতে বৈধ গুলি কোন উদ্দেশ্যে খরচ হয়েছে তা স্ব-স্ব থানায় নোটিশ করার জন্য লাইসেন্সধারী অস্ত্রের মালিকদের নির্দেশ দেওয়া যায়, সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নির্বাচনে সংঘাতের বিষয়ে পুলিশ সুপার বলেন, যেসব এলাকায় নির্বাচন নেই সেসব এলাকা থেকে দলে দলে মানুষ এসে নির্বাচন এলাকায় হাজির হচ্ছে। কেউ কেউ সন্ত্রাসী ভাড়া করে আনছে। তাদের কঠোরভাবে দমন করা হবে। এদিকে, ষষ্ঠ ধাপে চট্টগ্রামে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ৪ জুন। এর আগে ব্যাপক ফোর্স দিয়ে অপারেশন চালিয়ে অস্ত্রবাজদের গ্রেফতার করা হবে বলে জানিয়েছেন জেলা পুলিশ সুপার হাফিজ আক্তার। সভায় জেলার বিভিন্ন উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা ভূমি কর্মকর্তা, পৌরসভা মেয়রসহ জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।