পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি সাভারে স্থানান্তরে ব্যর্থ ট্যানারি মালিকদের প্লট বাতিল ও জরিমানা আদায় করার দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ বাঁচাও আন্দোলন (পবা)। তাদের মতে, হাজারীবাগের ট্যানারিসমূহ দীর্ঘ ৬৫ বছর ধরে বুড়িগঙ্গা নদী দূষণ করে যাচ্ছে। এতে করে ওই নদীর পানি শিল্প, কৃষি, গৃহস্থালি কাজে এবং পরিশোধন করেও খাবার পানি হিসেবে ব্যবহারের সম্পূর্ণ অনুপোযোগী হয়ে পড়েছে। রাষ্ট্রের আইন ও সরকারের নির্দেশ অমান্য করা ট্যানারিসমূহ বন্ধ করা এবং সাভারে স্থানান্তরে ব্যর্থ কারখানাসমূহের প্লট বাতিল করে পরিবেশ দূষণের দায়ে ট্যানারি মালিকদের থেকে জরিমানা আদায় করতে হবে। গতকাল শনিবার পবা নিজ কার্যালয়ে ট্যানারি স্থানান্তরের বর্তমান অবস্থা ও করণীয় শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়। মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন পবার সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী আবদুস সোবহান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তারিক হাসান মিঠুন, আতিক মোর্শেদ, মডার্ন ক্লাবের সভাপতি আবুল হাসনাত, প্রকৌশলী আবদুস সাত্তার, নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
মূল প্রবন্ধে বলা হয়, হাজারীবাগের ট্যানারিগুলো সাভারস্থ চামড়া শিল্প নগরীতে স্থানান্তরের জন্য একাধিকবার সময়সীমা বেঁধে দেয়া হলেও তা কার্যকর হয়নি। ২০১৬ সালের ৩ জানুয়ারি শিল্পমন্ত্রী হাজারীবাগের ট্যানারিগুলো ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সাভারে স্থানান্তরের সময়সীমা বেঁধে দেন। অন্যথায়, প্লট বাতিল এবং গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ বিছিন্নসহ কারখানা বন্ধ করে দেয়ার ঘোষণা দেন। এর ধারাবাহিকতায় হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি সাভারে স্থানান্তরের জন্য ১৪২টি ট্যানারিকে লিগ্যাল নোটিশ প্রদান করা হয়। পরবর্তীতে হাজারীবাগ থেকে ট্যানারি সাভারে স্থানান্তরের সময়সীমা ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়া হয়। এপ্রিল হতে হাজারীবাগে চামড়া প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। সর্বশেষ এই সময়সীমা ১০ এপ্রিল পর্যন্ত বাড়িয়ে দেয়া হয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।