ইভিএম-এ ভোট কেন?
আগামী জাতীয় নির্বাচনে ইভিএম-এ ১৫০ আসনে ভোট গ্রহণের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। কাকতালীয় কিনা জানি না, ১৫০ সংখ্যাটা আমাদের এর আগে চিনিয়েছিলেন রকিবুল
নীলফামারী জেলার ডিমলা উপজেলার ৮নং ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডের পাকার মাথা (সমিতির স্কুল সংলগ্ন) থেকে আছানধনী মিয়াপাড়া দিয়ে খালিশা চাপানী ফাযিল মাদরাসা পর্যন্ত এই তিন কিমি রাস্তার অবস্থা একেবারেই করুণ। বর্ষাকালে বৃষ্টি হলে কাদা হয়ে যায়। যানবাহন তো দূরের কথা হেঁটে চলাচল করাটাও বিপজ্জনক হয়ে দাঁড়ায়। আশপাশের সকল রাস্তা পাকা হলেও এই রাস্তাটি পাকা করার কোন উদ্যোগ কেউ নিচ্ছে না। রাস্তাটির মাঝামাঝি রয়েছে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- একটি দাখিল মাদরাসা ও একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। রাস্তার পশ্চিমে রয়েছে দুটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- একটি ডিগ্রী মাদরাসা ও একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। আর পূর্বে রয়েছে একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। এই রাস্তাটিই ছাত্রছাত্রীদের যাতায়াতের একমাত্র পথ। বর্ষাকালে ছাত্রছাত্রীদের কষ্টের সীমা থাকে না। নাউতারা, খালিশা চাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী এই তিন ইউনিয়নের সবচেয়ে বড় বাজার চাপানী বাজার। নাউতারা ও খালিশা চাপানী ইউনিয়নের লোকদের চাপানী বাজারে যেতে হলে এই রাস্তাটি পাড়ি দিতে হয়। এছাড়া ডিমলা উপজেলায় যেতে ধুমপাড়া, খচরুপাড়া, মধ্যপাড়া, চৌধুরীপাড়া, মাওলানাপাড়ার লোকজনকে এই রাস্তাটি অতিক্রম করতে হয়। বাধা একটাই- রাস্তাটি বেহাল। রাস্তাটি পাকা হলে অত্র এলাকার কয়েক হাজার মানুষের কষ্ট লাঘব হবে। রাস্তাটি পাকা করার জরুরি উদ্যোগ নিতে সড়ক ও সেতুমন্ত্রী মহোদয়ের সুদৃষ্টি কামনা করছি।
মোঃ আজিনুর রহমান লিমন
আছানধনী মিয়াপাড়া, ডিমলা, নীলফামারী।
নদী বাঁচাতে প্রয়োজন বিজ্ঞানভিত্তিক শাসন
বাংলাদেশ নদী মাতৃক একটি দেশ। এ দেশজুড়ে জালের মতো ছড়িয়ে রয়েছে অসংখ্য নদ-নদী। ছোট বড় মিলিয়ে এর সংখ্যা প্রায় ৭০০। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজকাল এসব নদ-নদী চলার গতি হারিয়ে ফেলছে। ফলে নদীর বুকে জেগে উঠেছে বালুচর। নদীকে বাঁচিয়ে রাখা আমাদের দায়িত্ব। এজন্য নদী রক্ষায় দেশের সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। নদীর গভীরতা বৃদ্ধির জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। আরো যে কাজটি করা প্রয়োজন; তাহলো নদীকে বিজ্ঞানভিত্তিক শাসন। দেশে যে স্বল্পসংখ্যক ড্রেজার রয়েছে এগুলোর মাধ্যমে অব্যাহত ড্রেজিং কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে। প্রয়োজনে বাড়তি ড্রেজার আমদানি করতে হবে। এই কাজ প্রথমে দেশের বড় নদ-নদীতে করতে হবে পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে অন্যান্য নদীতে করতে হবে। এর মাধ্যমে নদীর হারানো যৌবনকে ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে। বিষয়টি ভেবে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট ঊর্ধ্বতন মহলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।
মোঃ মানিক উল্লাহ
মাজগ্রাম, এনায়েতপুর, সিরাজগঞ্জ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।