পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চলমান মামলা নিয়ে গণমাধ্যমে রিপোর্ট করতে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের একটি বিষয় পরিষ্কার বলতে চাই, সাব-জুডিস (বিচারাধীন মামলা) কথাটার একটা অর্থ আছে। সাব জুডিস বলতে আমি যেটা বুঝি সেটা আগে বলি, এরপর ওটা পরিষ্কার করি। সাব-জুডিস হচ্ছে- এমন মামলা, যেটা বিচারাধীন আছে। কিন্তু বিচার কার্যক্রম চলছে না। মামলা যেটা বিচারাধীন আছে, কিন্তু বিচার কার্যক্রম চলছে না এমন মামলার ব্যাপারে মতামত দেয়ার বিষয়টিই বলেছেন সুপ্রিম কোর্ট। তারা বলেছেন- এই ব্যাপারে মতামত না দিতে।’
আজ রোববার সচিবালয়ে সুইজারল্যান্ড ও সুইডেনের রাষ্ট্রদূত এবং জাতিসংঘ ও ইউএনডিপির প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি একথা জানান।
তিনি বলেন, ‘একটা মামলা চলছে, সেটার ব্যাপারে রিপোর্টিং বন্ধ করতে- আমরা মনে হয় না, সুপ্রিম কোর্ট এই কথা বলেছে। আপনারা মামলার রিপোর্টিং করতে পারেন, তবে যে মামলাটা বিচারধীন আছে সেই মামলাটা নিয়ে আপনারা মতামত দেন তাহলে যেটা হবে সেটা হচ্ছে- মিডিয়াতেই একটা ট্রায়াল হয়ে যাবে। বিজ্ঞ বিচারক বা বিচারপতির এই ব্যাপারে একটু চাপ সৃষ্টি হয় সেজন্য তারা এই কথাটা বলেছেন।’
আনিসুল হক বলেন ‘আমি যে বিষয়টি অত্যন্ত পরিষ্কার করে দিতে চাই। রিপোর্টিং আর মতামত আলাদা করতে হবে। আলাদাভাবে দেখতে হবে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘যে মামলা চলছে সেই মামলার রিপোর্টিং করতে কোনো বাধা নেই। কিন্তু যে মামলা কার্যক্রম চলছে না কিন্তু একটা মামলা আছে, এই মামলার বিষয়ে কোনো মতামত দেয়া থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।’
তিনি বলেন, ‘ওনারা (বিচারপতি) আমাদের ডিরেক্টলি বলেননি। আমি ওনাদের কথা থেকে এটা বুঝেছি।’
সুপ্রিম কের্টের বিজ্ঞপ্তিতে কিন্তু এভাবে বলা নেই- এ বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করলে আইনমন্ত্রী বলেন, ‘ওনাদের ওখানে তো আনিসুল হক নামে কোন ল’ইয়ার ছিল না’ - বলেই হেসে ফেলেন মন্ত্রী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।