পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ফ্রান্সের এক চিকিৎসকের বিরুদ্ধে ১৭ জন রোগীকে বিষপ্রয়োগের অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় তদন্ত চলছে। ওই চিকিৎসকের নাম ফির দ্য পি চিয়ের। তিনি একজন অবেদনবিদ। অভিযোগ রয়েছে, তার বিষপ্রয়োগের কারণে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। খবর এএফপি। আইনপ্রণেতাদের অভিযোগ, স্বেচ্ছায় অজ্ঞান করার ওষুধের প্যাকেটে বিষপ্রয়োগ করেন চিয়ের। জরুরি পরিস্থিতি তৈরি করা ও নিজের কেরামতি দেখানোই তার উদ্দেশ্য ছিল। তবে চিয়ের এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। দোষী সাব্যস্ত হলে চিয়েরের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হতে পারে। অবশ্য চিয়েরের আইনজীবী জেন ইভে লি বহোইয়া বলেন, তদন্তে কিছুই পাওয়া যাবে না। তিনি বলেন, চিয়ের বিষপ্রয়োগ করেছেন নিছক অনুমান।
চিয়েরের বিরুদ্ধে এ ধরনের অভিযোগ আগেও উঠেছে। সে সময় তদন্তও চলেছে। ২০১৭ সালের মে মাসে বেসান এলাকায় প্রথম সাতটি বিষপ্রয়োগের ঘটনা নিয়ে চিয়েরের বিরুদ্ধে তদন্ত চলে। পরে তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। কিন্তু ওষুধ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়া হয়। অস্ত্রোপচার চলাকালে ৬৬ জন রোগী হৃদরোগে আক্রান্ত হন। তাদের ব্যাপারে চিকিৎসক চিয়েরকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।
আইন কৌঁসুলি এচেনা মওতো স্থানীয় গণমাধ্যমকে বলেন, চিয়েরের সঙ্গে তার সহকর্মীদের বিরোধ ছিল। যখনই অস্ত্রোপচার কক্ষে কোনো অঘটন ঘটত, তখনই চিয়েরকে সেখানে পাওয়া যেত। সন্দেহজনক কিছু না থাকলেও চিয়ের দ্রুত কারণ খুঁজে বের করতেন।
তবে চিয়ের এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ফল যাই হোক, আমার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেছে। বিষপ্রয়োগের অভিযোগ উঠলে চিকিৎসককে কেউ বিশ্বাস করতে পারে না। আমার পরিবার ও সন্তানকে নিয়ে আমি বিপর্যয়ের মধ্যে রয়েছি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।