পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাহুল গান্ধীকেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী করতে হবে, এমন কোনও শর্ত বা চাপ দেবে না কংগ্রেস। এনডিএ-র বাইরে থাকা অন্য কোনও দলের কারও প্রধানমন্ত্রী হওয়ার ক্ষেত্রে তারা বাধাও হয়েও দাঁড়াবে না। শেষ দফার ভোটের আগে দেশটির বিরোধী দলগুলিকে এই বার্তা দিলেন প্রবীণ কংগ্রেস নেতা গোলাম নবি আজাদ।
অবশ্য কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী এর আগে বেশ কয়েক বার বলেছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে চান না। তবু ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিন, আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব এবং আম আদমি পার্টির নেতা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীওয়াল কিছু দিন আগেই বলেছেন, বিজেপিকে রুখতে তারা সকলেই রাহুলকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে প্রস্তুত। যদিও এনসিপি নেতা শরদ পওয়ারের মতো কেউ কেউ চাইছেন, এ ব্যাপারে যোগ্যতম হবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বা বহুজন সমাজ পার্টি (বসপা) নেত্রী মায়াবতী।
এই সবের প্রেক্ষিতেই আজাদ স্পষ্ট করে দিলেন, প্রধানমন্ত্রী পদ নিয়ে কোনও উচ্চাকাঙ্খা নেই কংগ্রেসের। দলের এক ও একমাত্র লক্ষ্য, বিজেপিকে ক্ষমতাচ‚্যত করা। আর তার জন্য অ-বিজেপি দলগুলির মধ্যে থেকে যাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে সকলে মেনে নেবেন, তাকে মেনে নিতে কোনও আপত্তি থাকবে না কংগ্রেসের। তিনি বলেন, ‘আমরা শেষ দফার ভোটে পৌঁছে গিয়েছি। দেশজুড়ে প্রচার করার পর এ বার আমার যা অভিজ্ঞতা হয়েছে, তা হল, বিজেপি বা এনডিএ কেউই ক্ষমতায় ফিরছে না। দ্বিতীয় বারের জন্য প্রধানমন্ত্রীও হচ্ছেন না নরেন্দ্র মোদী। লোকসভা ভোটের পর কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন হবে একটি অ-এনডিএ এবং অ-বিজেপি সরকার।’ তিনি জানান, গত ৫ বছরে দেশের আমজনতার কাছে এটা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে, বিজেপি ‘ঘৃণা আর বিদ্বেষের রাজনীতির মাধ্যমে সরকার টিঁকিয়ে রাখতে চায়। তারা পুঁজিপতি ও শিল্পপতিদের স্বার্থরক্ষাকারী।’ সূত্র: এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।