পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
দুধ, দই ও গবাদি পশুর খাদ্যে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িত ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামসহ পুরো পরিচিতির তালিকা জমা দিতে বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ) ও বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্স অ্যান্ড টেস্টিং ইনস্টিটিউশনকে (বিএসটিআই) নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। আগামী ২৩ জুনের মধ্যে এই দুটি প্রতিষ্ঠানকে আদালতে প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।
বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম গতকাল বুধবার এই আদেশ দেন। এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি এ ব্যাপারে স্বতঃপ্রণোদিত রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
হাইকোর্টের স্বতঃপ্রণোদিত (সুয়ো মোটো) রুলের শুনানিতে সরকারি প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল ফুড সেফটি ল্যাবরেটরির (এনএফএসএল) প্রধান প্রফেসর ড. শাহনীলা ফেরসৌদিকে গরুর দুধ নিয়ে তার প্রতিষ্ঠানের করা গবেষণা প্রতিবেদন নিয়ে আগামী ২১ মে’র মধ্যে আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
এনএফএসএল’র ওই গবেষণায় উঠে আসে গরুর দুধ, প্যাকেটজাত দুধ, দই ও গোখাদ্যে সহনীয় মাত্রার চেয়ে বেশি কীটনাশক, নানা ধরনের অ্যান্টিবায়োটিকের উপাদান ও বিভিন্ন অণুজীব পাওয়া গেছে।
শুনানিতে বিএফএসএ -এর আইনজীবী ব্যারিস্টার ফরিদুর আলম আদালতকে জানান যে, দুধ, দই ও গবাদি পশুর খাদ্যে ভেজাল মেশানোর সঙ্গে জড়িতদের ব্যাপারে তার মক্কেল এখনও পপ্রতিবেদন তৈরি করতে পারেনি। এজন্য আরও সময় চান তিনি।
আদালত বলেছেন, নিরাপদ খাদ্যের বিষয়ে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। সে যেই হোক তার বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিরাপদ খাদ্য মানুষের মৌলিক অধিকার।
কোন কোন কোম্পানির দুধ ও দইয়ে নিম্নমানের উপাদান বা রাসায়নিক দ্রব্য পাওয়া গেছে এবং এর সঙ্গে জড়িতদের নাম-ঠিকানা দাখিলের জন্য গতকাল দিন ধার্য ছিল। তবে নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ তা দাখিল না করে সময় চেয়ে আবেদন করে। তাদের ২৩ জুন পর্যন্ত সময় দিয়েছেন আদালত।
এর আগে বাজার থেকে সংগৃহীত কাঁচা তরল দুধের ৯৬ নমুনার মধ্যে ৯৩টিতেই সিসা ও অ্যান্টিবায়োটিক অণুজীব পাওয়া গেছে বলে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।