Inqilab Logo

শক্রবার ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১, ০৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

খোশ আমদেদ মাহে রমজান

লাইলাতুল ক্বদর ১ জুন রাতে

বিশেষ সংবাদদাতা | প্রকাশের সময় : ৭ মে, ২০১৯, ১২:০৪ এএম | আপডেট : ১২:৪৭ এএম, ৭ মে, ২০১৯

খোশ আমদেদ মাহে রজমান। দেশের আকাশে গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। মুসলমানদের সিয়াম সাধনার (রোজা) মাস পবিত্র রমজান শুরু হচ্ছে আজ মঙ্গলবার থেকে। গতকাল বাদ এশা সারাদেশের মসজিদে প্রথম তারাবিহ আদায় করা হয়েছে। ফলে আগামী ১ জুন শনিবার দিবাগত রাতে পবিত্র লাইলাতুল কদর পালিত হবে। রাজধানীর বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের দ্বীনি দাওয়াত ও সংস্কৃতি বিভাগে ফোন করে ফাউন্ডেশনের চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ, রাজবাড়ী, চাঁদপুরসহ বিভিন্ন জেলা অফিসের উপ-পরিচালকরা চাঁদ দেখার সংবাদ জানিয়েছেন। এছাড়াও রাজধানী ঢাকায়ও খোলা চোখেই চাঁদ দেখা গেছে। গতকাল সন্ধ্যায় বায়তুল মোকাররমে ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ চাঁদ দেখা যাওয়ার ঘোষণা দেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী আলহাজ শেখ মো. আব্দুল্লাহ।
সভায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জানান, সব জেলা প্রশাসন, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রধান কার্যালয়, বিভাগীয় ও জেলা কার্যালয়, আবহাওয়া অধিদফতর, মহাকাশ গবেষণা ও দূর অনুধাবন কেন্দ্র থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের আকাশে হিজরি ১৪৪০ সনের রমজান মাসের চাঁদ দেখা গেছে। ফলে মঙ্গলবার থেকে রমজান মাস শুরু হচ্ছে। ১ জুন শনিবার দিবাগত রাতে (রমজানের ২৭তম রাত) পবিত্র লাইলাতুল কদর পালিত হবে বলেও জানান তিনি। ঢাকায় প্রথম দিন সাহরির শেষ সময় ভোর রাত ৩ টা ৫২ মিনিট। আজ মঙ্গলবার প্রথম রোজার ইফতারের সময় ৬টা ৩৪ মিনিট। মহান রাব্বুল আলামীন রমজানের মাসব্যাপী সিয়াম (রোজা) ফরজ করেছেন। সুবেহ সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত পানাহার এবং ইন্দ্রীয় সুখ ভোগ থেকে বিরত থাকার নামই রোজা। আল্লাহ তা‘আলা কুরআন মাজীদের ইরশাদ করেন : ‘হে মুমিনগণ, তোমাদের তোমাদের ওপর সিয়াম (রোযা) ফরজ করা হয়েছে, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তীদের ওপর ফরজ করা হয়েছিল - যাতে তোমরা তাকওয়াশীল হতে পার। সূরা বাক্বারাহ : ১৮৩।
যে পাঁচটি স্তম্ভের ওপর ইসলাম দন্ডায়মান তার একটি রোজা। নামাজের পরই রোজার স্থান। মাহে রমজান রহমত-বরকত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাস। মানুষের দৈহিক, মানসিক, আত্মিক, নৈতিক ও আধ্যাত্মিক উন্নয়নে এ মাসের রোজা অত্যন্ত ফলপ্রসূ। সংযম, সহিষ্ণুতা ও আত্মশুদ্ধির অনন্য চেতনায় ভাস্বর মাহে রমজান।
অন্যান্য মাস অপেক্ষা রমজান মাসের শ্রেষ্ঠত্বের বড় কারণ এই যে, এ মাসেই বিশ্ব মানবতার মুক্তি সনদ পবিত্র আল কোরআন নাজিল হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহপাক বলেছেন, ‘রমজান সেই মাস, যে মাসে কোরআন নাজিল হয়েছে। কোরআন, যা মানুষের হেদায়াত, সত্যের পথযাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথ নির্দেশক আর ন্যায়-অন্যায়ের মধ্যে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে কেউ এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোজা রাখবে।’ এ মাসেই এমন একটি রাত রয়েছে যাকে বলা হয় লাইলাতুল কদর বা সৌভাগ্য রজনী। আল্লাহপাক এ সম্পর্কে বলেছেন, ‘আমরা এটি (আল কোরআন) কদরের রাতে নাজিল করেছি। তুমি কি জান, কদরের রাত কী? কদরের রাত হাজার মাস অপেক্ষাও অধিক উত্তম’।
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘যখন রমজান শুরু হয়, দোজখের দরজা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং শয়তানকে শৃঙ্খলাবদ্ধ করা হয় এবং জান্নাতের দরজা খুলে দেয়া হয়।’ পবিত্র কোরআন ও হাদিসের আলোকে পবিত্র রমজান মাস, রমজান মাসের রোজা ও অন্যান্য ইবাদত কতটা মর্যাদা ও গুরুত্বপূর্ণ তা সহজেই উপলব্ধি করা যায়।
পবিত্র কোরআনের সঙ্গে রমজানের সম্পর্ক অচ্ছেদ্য। পবিত্র কোরআনের আলোকে জীবন গঠনের একটা প্রশিক্ষণ হয় মাহে রমজানে। আত্মিক উন্নয়ন, পবিত্রতা অর্জন ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য রমজানের রোজার কোনো তুলনা হয় না। এ মাস তাকওয়া অর্জনের মাস। তাকওয়া অর্থ সতর্ক, সংযত ও সাবধান থাকা। আল্লাহর ভয়ে, আখেরাতের জবাবদিহিতার ভয়ে সব ধরনের অন্যায়, অশ্লীলতা, পাপ ও অপরাধ থেকে দূরে থাকা। বলা বাহুল্য, তাকওয়ার গুণ মানুষকে সকল প্রকার পাপাচার, অন্যায়, অপরাধ, অপকর্ম, অশ্লীলতা, অনিয়ম, দুর্নীতি ও দুষ্কৃতি থেকে মুক্ত রাখতে পারে। রোজা রেখে মিথ্যাচার, পরচর্চা, ক্রোধ, হিংসা, নিন্দা, অহঙ্কার, আত্মগর্ব, কৃপণতা, চোগলখোরী ইত্যাদি থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
রাসুলুল্লাহ সা. বলেছেন, ‘রোজা রাখা সত্তে¡ও যে ব্যক্তি মিথ্যাচার ও পাপকর্ম থেকে বিরত রইল না, ক্ষুধা ও পিপাসায় কাতর হওয়া ছাড়া রোজা তার কোনো কাজেই এলো না’। রোজা মানুষকে প্রকৃত আধ্যাত্মিক ও জাগতিক মানুষ হতে অনুপ্রাণিত করে, কার্যকরভাবে সহায়তা করে। রোজা রাখা ব্যক্তিগত ইবাদত হলেও এর মর্ম অনেক গভীর ও ব্যাপক। নিজের চারপাশের পৃথিবীকে স্বস্তি দেয়া, মানবতার প্রতি দায়িত্ব, সকলের অধিকার প্রদান ইত্যাদিই তাকওয়ার ফসল। যারা রোজা রাখতে পারেন না বা অন্য ধর্মাবলম্বী তাদেরও কর্তব্য রয়েছে রোজারদারদের সম্মান ও সহায়তা করার। বিশ্বব্যাপী রোজাপালনরত মানুষকে শ্রদ্ধা ও রমজানের প্রতি ভালোবাসার সংস্কৃতি গড়ে তোলাও বিশ্বশান্তি ও সাম্প্রদায়িক সুস্থতার জন্য কম জরুরি নয়।
রমজানের শিক্ষা ধৈর্য ও সংযম। রমজানের একটি নাম হচ্ছে শাহরুল মাওয়াসাত। এর অর্থ সহমর্মিতার মাস। একে অপরের প্রতি স¤প্রীতি, সমবেদনা ও সহমর্মিতা রমজানের মহান শিক্ষা। বিশ্বব্যাপী বর্তমানে মুসলমানদের ওপর নানা দিক থেকে আক্রমণ আসছে। অসহিষ্ণুতা, সা¤প্রদায়িক হামলা, অপপ্রচার সব মিলিয়ে বিশ্ব মুসলিমকে এক কঠিন পরিস্থিতিতে পবিত্র রমজান পালন করতে হচ্ছে। অথচ শান্তির দূত মুসলমানগণ মহান ইসলামের উদার ও মানবিক বার্তা নিয়ে বিশ্বময় এক ইতিবাচক সম্প্রদায় হিসেবে সুপ্রমাণিত ও প্রতিষ্ঠিত। শিক্ষা নিতে হবে সংযমের উৎকর্ষ থেকে।
যেমন হাদিস শরীফে বর্ণিত হয়েছে, রোজাদারের সাথে কেউ গায়ে পড়ে ঝগড়া করতে এলে সে যেন বলে দেয়, আমি রোজা রেখেছি। অর্থাৎ, আমি তোমার কথার প্রতিউত্তর দেবো না। যেকোনো পরিস্থিতিতে উসকানিতে সাড়া না দিয়ে সংযম ও তাকওয়া রক্ষা করে চলাই রমজানের শিক্ষা। সহমর্মিতার প্রধান ক্ষেত্র হচ্ছে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল ও ক্রেতা-ভোক্তাসাধারণের হাতের নাগালে রাখা। খাদ্যে ভেজাল না মেশানো এবং ওজনে কমবেশি না করা। মুসলিম বিশ্ব তো বটেই বহু অমুসলিম দেশেও ধর্মীয় উৎসবের সময় ব্যবসায়ীরা দ্রব্যমূল্য কমিয়ে দেন। বাংলাদেশে দেখা যায় এর বিপরীত প্রবণতা। অধিক বিক্রি হওয়ায় এ মওসুমে মুসলিম নাগরিকদের সিয়াম সাধনার সুবিধার্থে ব্যবসায়ীরা যদি সওয়াব ও কল্যাণের আশায় মানবিক দৃষ্টিকোণ থেকে দ্রব্যমূল্য কমিয়ে দেন, মুনাফা কম করেন বা সম্ভব হলে সহায়তামূলক স্বল্পমূল্য নির্ধারণ করেন তাহলে রমজান ও সিয়াম সাধনার মূল লক্ষ্য বাস্তবায়িত হতে পারে। যারা রমজানের সুযোগে রোজাদারদের পকেট কাটার ধান্ধা করে তারা রোজার অর্থই বোঝে না। বরং রমজানের কোন উৎকর্ষ তাদের জীবনকে স্পর্শ তো করবেই না, বরং রমজান তাদের জন্য আসবে কঠিন পরীক্ষা হয়ে।
ইসলাম শুধু অনুষ্ঠানসর্বস্ব ধর্ম নয়, এর মূল বাণীই হচ্ছে মানবতার উৎকর্ষ। আল্লাহ ও রাসুলের আনুগত্য আর মানুষসহ সকল সৃষ্টির প্রতি সহানুভূতি ও ভালোবাসা। পবিত্র রমজানে মুসলমানের জীবন-জীবিকার সর্বত্র সততা, সংযম ও পবিত্রতার ছোঁয়া লাগবে এটাই স্বাভাবিক। ব্যবসায়ীরা নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধি না করে অল্প লাভে অধিক বিক্রির সুযোগ নেবেন। যে কাজটিতে সরকারের পক্ষে পাহারা দেয়া সম্ভ নয়, বরং এ হলো জনসচেতনতা ও নাগরিক দায়িত্বের অংশ। রমজানুল মুবারকের সিয়াম সাধনার এখানেই সার্থকতা। ইবাদতের এ ভরা বসন্তে, ক্ষুৎ পিপাসা ও সাধনার আগুনে জ্বলে-পুড়ে খাঁটি হওয়ার এ সুবর্ণ সময়ে ঈমানদারদের হৃদয়জুড়ে এরই জীবন্ত প্রত্যাশা। মোবারক হো মাহে রমজান।

প্রেসিডেন্টের বাণী
প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ বলেছেন, রমজানের পবিত্রতা ও তাৎপর্য অনুধাবন করে ব্যক্তি ও সমাজ জীবনে এর সঠিক প্রতিফলন ঘটাতে হবে। তিনি প্রত্যাশা করেন, শান্তিপূর্ণ সমাজ গঠনে সকলে অবদান রাখবেন।
মো. আবদুল হামিদ পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে গতকাল এক বাণীতে এ কথা বলেন। তিনি মাহে রমজান উপলক্ষে দেশবাসীসহ মুসলিম উম্মাহর প্রতি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও মোবারকবাদ জানান। ‘বছর ঘুরে বরকতময় মাহে রমজান আমাদের মাঝে সমাগত’ এ কথা উল্লেখ করে প্রেসিডেন্ট বলেন, অশেষ বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের এ মাস মহান আল্লাহর নৈকট্য এবং তাকওয়া অর্জনের অপূর্ব সুযোগ এনে দেয়।
তিনি বলেন, সংযম, আত্মশুদ্ধি ও ক্ষমালাভের জন্য যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে সমগ্র মুসলিম উম্মাহ এ মাসটি পালন করে থাকে। এছাড়া সিয়াম ধনী-গরিব সকলের মাঝে পারস্পরিক সহমর্মিতা, স¤প্রীতি ও ভ্রাতৃত্ববোধ প্রতিষ্ঠায় অনন্য ভূমিকা পালন করে।
প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমি প্রার্থনা করি, রমজানের মহান শিক্ষা সমাজের সকল স্তরে ও সবার মাঝে ছড়িয়ে পড়–ক। রমজানের পবিত্রতায় সকলের জীবন ভরে উঠুক। পরম করুণাময় মহান আল্লাহ আমাদের সহায় হোন।’



 

Show all comments
  • মোহাম্মাদ নাজমুল ইসলাম ৭ মে, ২০১৯, ১:১৮ এএম says : 0
    অাল্লাহ সবাইকে রমজানে রোজা রাখার এবং নামাজ পড়ার সৌভাগ্য দান করুন। অার হতে পারে কারো জীবনে এটাই শেষ রমজান তাই সবাই ইবাদাত করে পূর্বের সব গুনাহ্ থেকে মাফ চাও। অাল্লাহ সবার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন আমিন।।
    Total Reply(0) Reply
  • আমির হোসেন ৭ মে, ২০১৯, ১:১৯ এএম says : 0
    অভিজ্ঞতা বলতে অনেক ছোটবেলা থেকেই রোজা রাখছি! দিন ছোটও দেখেছি আবার এখনকার বড়দিনগুলোও দেখেছি, সবই সমান মনে হয়! রোজা রাখলে নিজেকে কেন জানি বিশুদ্ধ মনে হয়! খুব উপভোগ করি।
    Total Reply(0) Reply
  • মোহাম্মাদ নাজমুল ইসলাম ৭ মে, ২০১৯, ১:১৯ এএম says : 0
    অাল্লাহ সবাইকে রমজানে রোজা রাখার এবং নামাজ পড়ার সৌভাগ্য দান করুন। অার হতে পারে কারো জীবনে এটাই শেষ রমজান তাই সবাই ইবাদাত করে পূর্বের সব গুনাহ্ থেকে মাফ চাও। অাল্লাহ সবার নেক হায়াত বাড়িয়ে দিন আমিন।।
    Total Reply(0) Reply
  • আহমেদ সুমন ৭ মে, ২০১৯, ১:১৯ এএম says : 0
    খোশ আমদেদ মাহে রমজান। মুসলিম উম্মার কাছে রহমত, মাগফিরাত ও নাযাতের অমিয় বার্তা নিয়ে এলে পবিত্র মাহে রমজান।
    Total Reply(0) Reply
  • মোবারক আলী ৭ মে, ২০১৯, ১:২০ এএম says : 0
    হে আমার আল্লাহ আমি নিয়ত করিতেছি এই রমজানের সবকটি রোজা রেখে নামাজ পড়ে তোমাকে যেন রাজি খুসি করাতে পারি সেই তৌফিক আমাকে দিও।
    Total Reply(0) Reply
  • ইউসুফ আলী ৭ মে, ২০১৯, ১:২০ এএম says : 0
    আসসালামু আলাইকুম, খোশ আহমেদ মাহে রমজান। ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাই বোনদের নিরবিচ্ছিন্ন রমজান পালনের আহ্বান রইল
    Total Reply(0) Reply
  • রাকিব আহমেদ ৭ মে, ২০১৯, ১:২০ এএম says : 0
    হে আল্লাহ তুমি আমাদের সবাইকে রোজার মূল উদ্দেশ্য বুঝে সবগুলো রোজা যথাযথ ভাবে পালন করে এই পবিত্র ও বরকতময় মাস থেকে রহমত, মাগফিরাত ও নাজাত লাভের পাশাপাশি তোমার সন্তুষ্টি অর্জনের তৌফিক দান করিও। আমিন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: রমজান

২২ এপ্রিল, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ