পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
অর্থনৈতিক রিপোর্টার ঃ আসন্ন রমজান উপলক্ষে একের পর এক ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। ডাল, চিনি, পেঁয়াজ কাঁচা মরিচের দাম বৃদ্ধির সাথেই এবার পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ব্রয়লার মুরগির দাম। বাজারে ২০০ এর ঘরে চলে গেছে রমজানের অধিক চাহিদা সম্পন্ন এই মুরগি।
দেশীয় খামারে উৎপাদিত এই মুরগি শনিবার ঢাকার খুচরা বাজারে প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। খুচরা ব্যবসায়ীরা জানান, ফার্মের মুরগির দাম আরও বাড়তে পারে বলে পাইকাররা তাদের জানিয়ে রেখেছেন। এদিকে পর্যাপ্ত মজুদ থাকায় এসব পণ্যের দাম বাড়ার কোনো কারণ নেই বলে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর থেকে দাবি করা হলেও বাজারে ইতিবাচক পরিবর্তন আসেনি। দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে এই ব্যবসায়ী বলেন, তীব্র গরম ও অন্যান্য কারণে কিছুদিন আগে খামারে বেশ কিছু মুরগি মরে গিয়েছিল। এছাড়া ওষুধ ও খাবারের ব্যয় বেড়ে গেছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কিছুটা কম। গত তিন মাস ধরে কাজী ফার্ম, প্রভিটা, আফতাবসহ অন্যান্য কোম্পানির বাচ্চা মুরগির দাম ৪০ টাকা থেকে বেড়ে ৭৫ টাকা হয়েছে বলে জানান তিনি। বৃহস্পতিবার থেকে তারা খুচরায় ১৮০ টাকা কেজি দরে মুরগি বিক্রি করছেন বলেও জানান। মহাখালীর কাঁচাবাজারেও ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হচ্ছিল প্রতি কেজি ১৮০ থেকে ১৯০ টাকায়। গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪২০ টাকায়।
এই বাজারে ভারতীয় পেঁয়াজ ৩০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৫০ টাকা, আমদানি রসুন ২৪০ টাকা, দেশি রসুন ১৬০ টাকা, ভালো মানের মসুর ডাল ১৪০ টাকা, ছোলা ৯৫ টাকা ও ডাবলি ৫৫ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।
মহাখালীতে ছোলা ৯৫ থেকে ১০০ টাকা, মুগডাল ১০০ টাকা, ডাবলি ৫০ টাকা, দেশি পেঁয়াজ ৪০ টাকা, ভারতীয় পেঁয়াজ ২৪ টাকা, খেসারি ডাল ৮০ টাকা, চিনি ৫৬ টাকা, লবণ ৩৫ টাকা, মসুর ডাল ১১০ থেকে ১৪০ টাকায় প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।