পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে দুদকের করা পাঁচটি মামলা বাতিল চেয়ে সাবেক স্পিকার ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের আবেদনে বিভক্ত আদেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। পাঁচ মামলা বাতিলে রুলের ওপর চূড়ান্ত শুনানি নিয়ে গতকাল (বৃহস্পতিবার) বিচারপতি মো. রেজাউল হক ও বিচারপতি মো. খসরুজ্জামানের সমন্বয় গঠিত বেঞ্চ বিভক্ত এই আদেশ দেন। বেঞ্চের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. রেজাউল হক মামলা বাতিল (রুল অ্যাবসলিউট বা যথাযথ) ঘোষণা করেন। এর সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করে অপর বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান আবেদন রুল খারিজ (ডিসচার্জ) করে দেন।
আদালতে জমির উদ্দিন সরকারের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী আবদুর রেজ্জাক খান। অন্যদিকে দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী সারোয়ার আহমেদ। পরে আইনজীবী সরোয়ার আহমেদ বলেন, এখন বিষয়টি প্রধান বিচারপতির কাছে যাবে। প্রধান বিচারপতি বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য তৃতীয় (একক বেঞ্চ) বেঞ্চে পাঠাবেন। তৃতীয় বেঞ্চ শুনানি নিয়ে যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তাই চূড়ান্ত হবে। ২০১০ সালের ২৮ ডিসেম্বর রাজধানীর শেরেবাংলা নগর থানায় দুদকের দায়ের করা এই পাঁচ মামলায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে সংসদের স্পিকার থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ আনা হয় ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকারের বিরুদ্ধে।
মামলাগুলো বাতিল চেয়ে জমির উদ্দিন সরকার হাইকোর্টে আবেদন করেন। প্রাথমিক শুনানি নিয়ে ২০১৩ সালে হাইকোর্ট রুলসহ মামলার কার্যক্রমে স্থগিতাদেশ দেন। মামলাগুলো কেন বাতিল করা হবে না- রুলে তা জানতে চাওয়া হয়। এরপর হাইকোর্টের দেয়া স্থগিতাদেশের বিরুদ্ধে দুদক আপিল বিভাগে আবেদন নিয়ে যায়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।