পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
খাস জমির সংকট ও ঘনবসতিতে হাজার হাজার মানুষ ও তাদের বাড়িঘর উচ্ছেদকে বাধা বিবেচনা করে শেষ পর্যন্ত মাদারীপুর ও শরীয়তপুরে হচ্ছে না বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। দীর্ঘ পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে মাদারীপুর বা শরীয়তপুর বাদ দিয়ে ঢাকার আশপাশে জমি খোঁজার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা পেয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জন্য ঢাকার আশপাশেই জমি খোঁজা শুরু করেছে জাপানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান।
বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, জাপানি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান নিপ্পন কোয়েইকে নতুন জমি নির্বাচন করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিপ্পন এবার ঢাকার আশপাশে এ প্রকল্পের জন্য জমি নির্বাচন করবে।
ঢাকার আশপাশে আগে যেসব স্থান খোঁজা হয়েছে সেগুলো নিয়ে এবং নতুন স্থান নির্বাচন করে পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিসহ মন্ত্রণালয় ও বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ শিগগিরই বৈঠকে বসার প্রস্তুতি নিচ্ছে। চলতি সপ্তাহে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছে মন্ত্রণালয় সূত্র।
বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মহিবুল হক গণমাধ্যমকে বলেন, এ ধরনের বিমানবন্দর নির্মাণ অনেক দিক বিবেচনায় রাখতে হয়। সার্বিক বিবেচনায় মাদারীপুর বা শরীয়তপুরের বদলে ঢাকার আশপাশে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের জন্যে জমি খোঁজা হচ্ছে।
মহিবুল হক বলেন, খাস জমির সংকট ও ঘনবসতিতে হাজার হাজার মানুষ ও তাদের বাড়িঘর উচ্ছেদকে বাধা বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, নিপ্পন কোয়েই লিমিটেড ২০১৫ সালের জুলাই থেকে জাজিরা ও শিবচরে প্রকল্পের বিস্তারিত সম্ভাব্যতা সমীক্ষা শুরু করে। আগামী জুনের মধ্যে ১৩৬ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের সব কাজ শেষ হওয়ার কথা। কিন্তু এর আগেই জাপানি এই প্রতিষ্ঠান প্রতিবেদন জমা দেয়। এ পর্যন্ত প্রকল্পে ব্যয় হয়েছে ১২০ কোটি টাকা। এরইমধ্যে গত ১৭ ফেব্রুয়ারি নিপ্পন কোয়েইকে নতুন জায়গা বের করতে বলেছে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।