পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
ইনকিলাব ডেস্ক
ভারতীয় সেনাবাহিনীতে জওয়ানদের সাথে সংঘর্ষে এক ক্যাপ্টেন এবং তিন অফিসার আহত হয়েছেন। উত্তর-পূর্ব ভারতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর একটি ইউনিটে ছোট-খাট একটি বিদ্রোহ হয়েছে বলে দেশটির বিভিন্ন মিডিয়ার খবরে বলা হয়েছে। এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ফ্রন্টলাইন ইউনিটের এক সেনা জওয়ানের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়ায়। বলা হয় ১০ কিলোমিটার মার্চ করার পরই মৃত্যু হয় ওই জওয়ানের। এই ঘটনার পরই চার-পাঁচজন সেনা জওয়ানের সঙ্গে অফিসারদের সংঘর্ষ শুরু হয়। এই ঘটনায় গুরুতর জখম হন একজন ক্যাপ্টেন এবং তিন অফিসার।
ভারতীয় সেনার পক্ষ থেকে একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, “রুটিন ট্রেনিংয়ের সময় এক জওয়ানের মৃত্যুর পরই ইনফ্যান্ট্রি ইউনিটে উত্তেজনা ছড়ায়। এটা কোনো বিদ্রোহের ঘটনা নয়। রুট মার্চ করার আগে ওই জওয়ান বুকে ব্যথা অনুভব করেন। ইউনিটের মেডিক্যাল অফিসার সঙ্গে সঙ্গে তাকে পরীক্ষা করে দেখেন। সেই সময় তাকে সুস্থ বলে জানালেও রুট মার্চ চলার সময় ফের অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি।”
দিল্লিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সদর দফতর থেকে আরো বলা হয়, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে ওই এলাকায় সেনাবাহিনীর শক্তি বাড়ানো হয় বলে যে খবর প্রকাশিত হয়েছে, তা সত্য নয়।
উল্লেখ্য, শাস্তি হিসেবে জওয়ানদের ১০ কিলোমিটার মার্চ করানো হয়।
এনডিটিভির খবরে বলা হয়, ২০১২ সালে লাদাখে ‘ফিল্ড ফায়ারিং’য়ের সময় আর্টিলারি ইউনিটের সৈন্যরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়ে। পরে জানা যায়, জওয়ানরা সিনিয়র অফিসারদের কর্তৃত্ব অস্বীকার করেছিলেন। জওয়ানদের হামলায় এক অফিসার গুরুতর আহত হয়েছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।