পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জামায়াত দলগতভাবে ক্ষমা চাইলেও মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা, গণহত্যার দায় মুক্তি পেতে পারে না বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।তিনি বলেন, ‘জামায়াতকে নিয়ে একসঙ্গে নির্বাচন করা ও সরকার গঠন করার জন্য বিএনপিও একই অপরাধে অপরাধী।জামায়াতের সঙ্গে বিএনপিরও ক্ষমা চাওয়া উচিত।’
বুধবার (২০ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে জাতীয় জাদুঘর মিলনায়তনে ‘গণতন্ত্রের অভিযাত্রায় শেখ হাসিনা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন,‘গত কয়েকদিন ধরে দেখতে পাচ্ছি, জামায়াতের ভেতর থেকে দাবি উঠে এসেছে ক্ষমা চাওয়ার। তাদের কয়েকজন নেতা ঘোষণা দিয়েছে পদত্যাগও করেছেন।আমি মনে করি, এই পদত্যাগের ঘোষণা বা তাদের মধ্য থেকে ক্ষমা চাওয়ার যে কথাবার্তা বলা হচ্ছে, এগুলো দেশি-বিদেশি চাপমুক্ত হওয়ার একটি কৌশল।’
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে, তাতে সারাবিশ্ব বাংলাদেশের প্রশংসায় পঞ্চমুখ বলে মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী।তিনি বলেন, ‘আজ শেখ হাসিনার কারণে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীও বলতে বাধ্য হন, বাংলাদেশে সমস্ত সূচকে পাকিস্তানকে পেছনে ফেলে গেছে।অথচ একটি পক্ষদেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।তারা বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা রুখে দিতে চায়, তারা নানামুখী ষড়যন্ত্র করছে।’
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরেই গণতন্ত্র মুক্তি পেয়েছে।তার হাত ধরেই দেশের মানুষ ভোটের অধিকার ফিরে পেয়েছে।তার হাত ধরেই চিন্তা মুক্তি পেয়েছে। তার হাত ধরেই বাংলাদেশের অগ্রগতি। শেখ হাসিনা শুধু অসাম্প্রদায়িকতার প্রতীক নন, মানবতারও প্রতীক।’ তিনি ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছেন বলেও তথ্যমন্ত্রী উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আখতারুজ্জামান,ঢাকা দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, সহ-সভাপতি দিলীপ কুমার রায়, প্রচারসম্পাদক আখতার হোসেন, বইটির লেখক সুজন হালদারসহ অনেকেই।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।