পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত চারটি কোম্পানিকে মূল বাজার থেকে ওটিসি মার্কেটে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত ডিএসইর পরিচালনা পরিষদের সভায় এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কোম্পানি চারটি হচ্ছে- ইমাম বাটন লিমিটেড, মেঘনা কনডেন্স মিল্ক লিমিটেড, মেঘনা পিইটি লিমিটেড এবং সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ লিমিটেড। ডিএসই সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে। তবে কোম্পানিগুলোকে মূল বাজার থেকে তালিকাচ্যুত করে ওটিসিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত কার্যকর করতে হলে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) অনুমোদন প্রয়োজন হবে। এই অনুমোদনের জন্য কাল/পরশুর মধ্যে বিএসইসির কাছে চিঠি পাঠাবে ডিএসই।
গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে দুর্বল মৌলের বেশ কিছু কোম্পানির শেয়ারের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়তে থাকলে নড়েচড়ে বসে ডিএসই। ওই বছরের ৭ আগস্ট গত পাঁচ বছর ধরে লভ্যাংশ দিচ্ছে না-এমন ১৫ কোম্পানির কাছে তাদের উৎপাদন পরিস্থিতিসহ আর্থিক অবস্থার ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয় তারা। কোম্পানিগুলো জবাব দিলেও তাতে সন্তুষ্ট হতে পারেনি ডিএসই। তাই এসব কোম্পানির কারখানা সরেজমিন পরিদর্শন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোম্পানিগুলো হচ্ছে- মেঘনা পিইটি ইন্ডাস্ট্রিজ, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, দুলামিয়া কটন স্পিনিং মিলস, সমতা লেদার কমপ্লেক্স, শ্যামপুর সুগার মিলস, জিলবাংলা সুগার মিলস, ইমাম বাটন ইন্ডাস্ট্রিজ, মেঘনা কনডেন্সড মিল্ক ইন্ডাস্ট্রিজ, সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ, জুট স্পিনার্স, শাইনপুকুর সিরামিক, বেক্সিমকো সিনথেটিকস, সোনারগাঁও টেক্সটাইল ও ইনফরমেশন সার্ভিসেস নেটওয়ার্ক (আইএসএন)।
কোম্পানিগুলোর আর্থিক অবস্থা, তাদের পাঠানো ব্যাখ্যা এবং পরিদর্শন প্রতিবেদন পর্যালোচনার ভিত্তিতে আজ ওই চার কোম্পানিকে তালিকাচ্যুত করে ওটিসিতে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামীতে তালিকায় থাকা আরও কয়েকটি কোম্পানির বিরুদ্ধে একই ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।