পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বইপড়ার নেশা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চলে যাওয়ায় সমাজে বিরূপ প্রভাবও পড়ছে উল্লেখ করে তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, নতুন প্রজন্মকে বইমুখী করতে হবে। তিনি গতকাল (রোববার) নগরীর এমএ আজিজ স্টেডিয়ামের জিমনেসিয়াম মাঠে আয়োজিত অমর একুশে বইমেলার উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন। চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন ও সৃজনশীল প্রকাশক পরিষদের সহায়তায় ১৯ দিনব্যাপী এ বইমেলার উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী। এতে ঢাকা ও চট্টগ্রামের ১১০টি প্রকাশকের স্টল রয়েছে। প্রথম দিনেই বইপ্রেমী মানুষের পদভারে মুখরিত হয় মেলা প্রাঙ্গণ।
তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, বইমেলার আয়োজন মানুষকে বইমুখী করার জন্য। যারা বই লেখেন তারা বেঁচে থাকেন। বাংলাদেশে অনেক রাজনীতিবিদ ছিলেন। সবাইকে মানুষ মনে রাখেনি। যারা জীবনী লিখে গেছেন, বই লিখে গেছেন তারা কিন্তু বেঁচে আছেন। বই শুধু সুকোমল বৃত্তি প্রকাশ করার জন্য নয়, সমাজকে পরিশীলিত করার জন্য নয় নিজেকে বাঁচিয়ে রাখতে বই অনবদ্য ভূমিকা রাখে।
সভাপতির বক্তব্যে সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেন, একটি সম্মিলিত বইমেলা চট্টগ্রামবাসীর দীর্ঘদিনের আকাক্সক্ষা ছিল। সৃজনশীল প্রকাশক এবং সাংস্কৃতিক কর্মীদের সহযোগিতায় আমরা সে প্রত্যাশা পূরণ করেছি। প্রতিবছর নির্ধারিত সময়ে নির্দিষ্ট স্থানে বইমেলা হবে। নাগরিক সমাজের দাবির প্রেক্ষিতে এবারের বইমেলা সাজিয়েছি। প্রাথমিকভাবে আমরা সফল হয়েছি। অনেক প্রকাশক স্টল দিয়েছে, অনেক নতুন বই মেলায় এসেছে। আগামীতে আরও বড় পরিসরে বইমেলা হবে।
স্বাগত বক্তব্য রাখেন চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সামশুদ্দোহা। বক্তব্য রাখেন বইমেলার আহ্বায়ক কাউন্সিলর নাজমুল হক ডিউক, যুগ্ম আহ্বায়ক মহিউদ্দিন শাহ আলম নিপু, সচিব সুমন বড়ুয়া ও যুগ্ম সচিব জামাল উদ্দিন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।