পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
হেনরি কিসিঞ্জারের ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’ বাংলাদেশের ‘অর্থনীতির ঝুড়ি’ এখন টইটম্বুর। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে বাংলাদেশ উন্নত দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তাঁর সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত এবং দূরদর্শী নেতৃত্বে দেশের সার্বিক অর্থনীতি দ্রুত গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে। গত ১০ বছরে দ্রুত গতিতে ‘অর্থনীতি’ বড় হচ্ছে। বিদ্যুতের অভাবনীয় সাফল্য এবং শিল্প, কৃষি, বাণিজ্য, একটি বাড়ি একটি খামার, শিক্ষা-স্বাস্থ্যের উন্নতিতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির হার তিন বছর ধরে রয়েছে ৭ শতাংশের ওপরে। এর মধ্যেই ভারত, চীন, জাপান ও কোরিয়ার বিনিয়োগ বাড়াতে পৃথক পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। নতুন করে সউদী সরকারও বড় বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছেন। অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মেগা প্রকল্পের মাধ্যমে উন্নয়ন কর্মকান্ড যেভাবে এগিয়ে যাচ্ছে; বিদেশি বিনিয়োগ অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি অনেক প্রভাবশালী দেশকে ছাড়িয়ে যাবে।
পরিসংখ্যানে দেখা যায়, গত অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬৫ শতাংশ। বর্তমান ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। ২০২০ সালের মধ্যে প্রবৃদ্ধির হার ৮ শতাংশে পৌঁছানোর লক্ষ্য চলতি অর্থবছরের মধ্যেই বাস্তবায়ন হতে পারে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মোস্তফা কামাল।
সূত্র মতে, ৭০-এর দশকে বাংলাদেশের জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি ১ থেকে ২ শতাংশে ছিল। ২০০১ থেকে ২০০৬ সময়কালে প্রবৃদ্ধি ছিল গড়ে ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ ২০১৭-১৮ অর্থবছরের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ও এর প্রবৃদ্ধির হারে দেখা যায়, গত অর্থবছরে জিডিপি তথা অর্থনীতির আয়তন দাঁড়িয়েছে ১০ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকা, আর আগের বছরের তুলনায় প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭ দশমিক ৮৬ শতাংশ। প্রবৃদ্ধির এই হার সপ্তম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনায় প্রক্ষেপিত ৭ দশমিক ৪০ শতাংশের চেয়েও বেশি। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন, যা নিয়ে দেশের নীতিনির্ধারকসহ বিভিন্ন মহল স্বাভাবিকভাবেই বেশ উচ্ছ¡সিত। এই উচ্ছ্বাসে বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে ব্রিটিশ পত্রিকা স্পেক্টেটরের ইনডেক্স। তাদের মতে, বিশ্বব্যাপী সর্বোচ্চ মাথাপিছু অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে গত পাঁচ বছরে চীন ও ভারতের সমানতালে এগিয়ে চলছে বাংলাদেশ। টুইটার অ্যাকাউন্টে প্রকাশিত দ্য স্পেক্টেটর ইনডেক্স রিপোর্টে আরো বলা হয়েছে, গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের ক্রয় সক্ষমতা ছিল ৪৫ শতাংশ, যা প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত ও চীনের সমান।
স্পেক্টেটর ইনডেক্স বা সূচক একটি সাপ্তাহিক ব্রিটিশ পত্রিকা, সেখানে বিশে^র রাজনীতি, অর্থনীতি, ইতিহাস, সামরিক বিষয়, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।
এ ছাড়াও দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিতে কতটুকু অগ্রগতি হয়েছে, তার একটি তুলনামূলক চিত্র দেওয়া হয়েছে ওই রিপোর্টে। ভেনিজুয়েলার সাথে বাংলাদেশের অর্থনীতির তুলনা করে ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ অভূতপূর্ব উন্নতি করেছে। ১৯৮০ সালে ক্রয় সক্ষতার ভিত্তিতে ভেনিজুয়েলার অর্থনীতির আকার যেখানে ছিল ১১৭ বিলিয়ন ডলার; সেখানে বাংলাদেশের আকার ছিল ৪১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০১৮ সালে এসে মোট দেশজ উৎপাদনে ভেনিজুয়েলা ৩৩০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছিল, যেখানে বাংলাদেশ ছিল ৭৫১ বিলিয়ন ডলারে।
স্পেক্টেটর সূচকে আরো বলা হয়েছে, গত পাঁচ বছরে ইন্দোনেশিয়ার জিডিপি প্রতি ক্যাপিটা পিপিপি বৃদ্ধির হার ২৯ শতাংশ, তুরস্কে ২৭ শতাংশ, পাকিস্তানের ২৪ শতাংশ, দক্ষিণ কোরিয়ায় ২২ শতাংশ এবং মিসরের ১৮ শতাংশ।
এই সময়ে প্রবৃদ্ধিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ১৭ শতাংশ, জার্মানিতে ১৫ শতাংশ, যুক্তরাজ্যে ১৫ শতাংশ, কানাডায় ১৩ শতাংশ, জাপানে ১৩ শতাংশ, ফ্রান্সে ১২ শতাংশ, ইতালি ১২ শতাংশ, সউদী আরবে ৯ শতাংশ, রাশিয়ায় ৯ শতাংশ, নাইজেরিয়া জন্য ৪ শতাংশ এবং তবে নেতিবাচক ১ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ছিল ব্রাজিলে।
এমনকি বিশ্বব্যাংকের ২০১৮ সালের মানবসম্পদ সূচকেও ভবিষ্যৎ প্রজন্ম গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভারত ও পাকিস্তানের চেয়ে এগিয়ে বাংলাদেশ। শিক্ষা ও স্বাস্থ্যসেবার বিদ্যমান মান বিবেচনা করলে বাংলাদেশের শিশুরা ভারত ও পাকিস্তানের শিশুদের চেয়ে বেশি উৎপাদনশীল হবে। এই সূচক অনুযায়ী, ১৫৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ১০৬তম। ভারত ও পাকিস্তান যথাক্রমে ১১৫ ও ১৩৪তম।
এখানেই শেষ নয়; গত ১০ বছরে দেশের মানুষের মাথাপিছু আয় ৫৩৮ ডলার থেকে ১৭৫১ ডলারে উন্নীত হয়েছে। আর এসব কারণে গত ১০ বছরে ১৭টি দেশকে পেছনে ফেলে ৫৮ থেকে ৪১তম দেশে উঠে এসেছে বাংলাদেশ, যা নিঃসন্দেহে একটি অসাধারণ অর্জন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে বাংলাদেশ উন্নত দেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ২০৪১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের সামনে আছে আরো ২২টি বছর। এই সময়ে আরো ২২টি সিঁড়ি ভেঙে বাংলাদেশ উন্নত দেশে উত্তীর্ণ হবে এটাই লক্ষ্য। এই সময়ের মধ্যে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার মাধ্যমে বিশ্বে বাংলাদেশ একটি মর্যাদাশীল, উন্নত-সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে উত্তীর্ণ হবে বলে অভিমত অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের।
বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান সূচক রেমিট্যান্সেও সুখবর দিয়ে শেষ হয়েছিল ২০১৮ সাল। গত বছরে এক হাজার ৫৫৩ কোটি ৭৮ লাখ (১৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন তারা। এই অংক ২০১৭ সালের চেয়ে প্রায় ১৫ শতাংশ বেশি। এরই ধারাবাহিকতায় নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে রেকর্ড ১৫৯ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা এক মাসের হিসাবে রেকর্ড। রেমিট্যান্সের এই অংক গত বছরের জানুয়ারির চেয়ে ১৫ দশমিক ২৫ শতাংশ এবং আগের মাস ডিসেম্বরের চেয়ে ৩২ দশমিক ২ শতাংশ বেশি।
এর আগে এর আগে এক মাসে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স এসেছিল ১৪৯ কোটি ২৪ লাখ ডলার; ২০১৪ সালের জুলাই মাসে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসেব অনুযায়ী, গত রোববার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার। ২০১৬ সালের পর রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলারের নিচে নামেনি।
এদিকে গত ১০ বছরে খাদ্য উৎপাদনে স্বয়ংসম্পন্নতা অর্জন, স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অভূতপূর্ব উন্নয়ন, গড় আয়ু বৃদ্ধি, দারিদ্র্যসীমা হ্রাস পাওয়ায় বেড়েছে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ। ইতোমধ্যে বিনিয়োগ বাড়াতে প্রথম কৌশল হিসেবে বড় আকারের ফার্স্ট ট্র্যাক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এর মধ্যে রয়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ, ঢাকা মেট্রোরেল প্রকল্প, ঢাকা-চট্টগ্রাম, ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক চার লেনে উন্নীতকরণ, পায়রা সমুদ্রবন্দর নির্মাণ ও সোনাদিয়া গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণ। আর বিনিয়োগ বাড়াতে দ্বিতীয় কৌশল হলো বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য প্রাতিষ্ঠানিক ও কাঠামোগত প্রতিবন্ধকতা দূর করা। সম্প্রতি পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেছেন, মেগা প্রকল্পগুলোর পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নকেই চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখছে সরকার। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই প্রতিটি প্রকল্পের কাজ সুষ্ঠুভাবে শেষ করার প্রস্তুতি রয়েছে সরকারের।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১০ বিশেষ উদ্যোগের একটি ‘বিনিয়োগ বিকাশ’ কর্মসূচির ওপর জোর দিয়ে চলতি বাজেটেও প্রবৃদ্ধি সহায়ক খাতসমূহকে অগ্রাধিকার দেয়ার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। বিশেষ করে ভৌত ও সামাজিক অবকাঠামো খাত- বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন, যোগাযোগ, বন্দর উন্নয়ন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আইসিটি খাতে অধিকতর সম্পদ সঞ্চালন করা।
জানা গেছে, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে ইতোমধ্যে সরকার বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। বিনিয়োগের প্রধান বাধাগুলো কি, তা চিহ্নিত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এসব বাধা দূর করে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়ানো হবে। এ লক্ষ্যে জাতীয় শিল্পনীতিও বিনিয়োগবান্ধব করা হয়েছে। ভারত, চীন, জাপান ও কোরিয়ার বিনিয়োগ বাড়াতে ওই দেশগুলোর জন্য পৃথক অর্থনৈতিক অঞ্চল সংরক্ষণ করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। নতুন করে সউদী সরকার এ দেশে বড় বিনিয়োগ করার ঘোষণা দিয়েছেন। চলতি মাসেই সউদী সরকারের বাণিজ্যমন্ত্রী এবং অর্থ ও পরিকল্পনা মন্ত্রীর বাংলাদেশে আসার কথা রয়েছে। যদিও সেটি পরিবর্তন হয়েছে। আগামী মাসের (মার্চ) প্রথম সপ্তাহে তারা দু’জন বাংলাদেশে আসবেন। এই বিনিয়োগ এলে এবং মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে অন্যতম অর্থনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হবে।
ইতোমধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করেছেন। এ ছাড়া, দ্রুত অর্থনৈতিক উন্নয়নে ৩০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। শুধু তাই নয়, দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ বাড়াতে আগামী ১৫ বছরে সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা হবে। এর ফলে দেশের রপ্তানি আয় বাড়বে অতিরিক্ত ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে প্রায় ১ কোটি মানুষের।
সম্প্রতি বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট এন্ড পলিসি সামিটের উদ্বোধনী সেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিনিয়োগের জন্য বাংলাদেশকে আকর্ষণীয় স্থান উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বাংলাদেশে বিদেশিদের বিনিয়োগে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে সরকার প্রধান বলেন, আমাদের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় আপনাদের সক্রিয় অংশীদার হওয়ার এখনই যথার্থ সময়। বিনিয়োগ বোর্ডের চেয়ারপারসন হিসেবে আমি আপনাদের নিশ্চিত করছি, বাংলাদেশে আপনার বিনিয়োগ সুরক্ষিত ও বৃদ্ধি সুনিশ্চিত।
এছাড়া টানা তৃতীয় মেয়াদে সরকার গঠন করে নতুন সরকারের প্রথম জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) বৈঠকে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রক্ষা এবং প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি আনা, যথাযথভাবে কাজ শেষ করতে নজরদারি বাড়ানো, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিতে মন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নজরদারি বাড়ালে কাজের গতি বাড়বে।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সার্বিক মূল্যায়ন নিয়ে সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও অর্থনীতিবিদ হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, স্বাধীনতার সময়ে আমাদের অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ ও একটি ভঙ্গুর অর্থনীতি ছিল। সে অবস্থা থেকে একধরনের টেকসই ভিত্তি তৈরি করা গেছে বর্তমান অর্থনীতিতে। যার ফলে আমাদের উল্লেখযোগ্য কয়েকটি দিক তৈরি হয়েছে। যেমন প্রবৃদ্ধির মাত্রাগুলো একটি গতি ধরে এগিয়েছে। স্বাধীনতার ৪৭ বছর পরে আমাদের চাওয়ার জায়গাটায় একটি পরিবর্তন এসেছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।