পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
কূটনৈতিক সংবাদদাতা : শহরে বসবাসকারী বিশ্বের শতকরা ৯০ ভাগেরও বেশি মানুষ শ্বাস নেয় নিম্নমানের দূষিত বাতাসে। হুঁশিয়ারি দেয়া হয়েছে, এতে ফুসফুসের ক্যান্সার ও অন্য প্রাণঘাতী রোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশ্বের এমন সবচেয়ে দূষিত শহরের শীর্ষে রয়েছে ভারতের মুম্বই।
দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে মিশরের রাজধানী কায়রো। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা। বার্তা সংস্থা এএফপি জানায়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) গতকাল প্রকাশিত এক রিপোর্টে এ সব কথা বলেছে। এতে বলা হয়েছে, গরিব দেশগুলোর শহর এলাকার বাসিন্দাদের অবস্থা আরও খারাপ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলেছে, নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর প্রতিটিতে মানুষ যে বাতাসে শ্বাস নেয় তা জাতিসংঘ নির্ধারিত মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। এমন শহরের সংখ্যা শতকরা প্রায় ৯৮ ভাগ। এ অবস্থা উন্নত দেশগুলোর শতকরা ৫৬ ভাগে রয়েছে। হু’র জনস্বাস্থ্য পরিবেশ বিভাগের প্রধান মারিয়া নাইরা বলেন, শহরাঞ্চলে বাতাসের দূষণ উদ্বেগজনক হারে বাড়ছে। এটা মানব স্বাস্থ্যের মারাত্মক ক্ষতি করছে। জাতিসংঘের সর্বশেষ বাতাস দূষণের যে ডাটাবেজ প্রকাশিত হয়েছে তাতে দেখা যায়, বিশ্বের শহরগুলোর বাতাসের কি ভয়াবহ দূষণ। তাতে স্ট্রোক ও হাঁপানির মতো মারাত্মক স্বাস্থ্য ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে বলা হয়েছে। এ রিপোর্ট করতে গিয়ে ২০০৮ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ৬৭টি দেশের ৭৯৫টি শহরের বাতাসের নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এতে পাওয়া গেছে সালফেট ও কার্বনের মতো ক্ষতিকর দূষণ সৃষ্টিকারী উপাদন। হু বলেছে, ইউরোপ এবং উত্তর আমেরিকার মতো ধনী দেশগুলোতে বাতাসের গুণগত মান উন্নত হচ্ছে। কিন্তু মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে উন্নয়নশীল দেশে এ অবস্থার অবনতি হচ্ছে। ঘরের বাইরে বাতাস দূষণের কারণে বছরে নির্ধারিত সময়ের আগেই মারা যাচ্ছে ৩০ লাখেরও বেশি মানুষ। প্রকাশিত তথ্যে দেখা যায়, ইউরোপের মধ্যে বার্লিনের চেয়ে ইতালির রাজধানী রোমের বাতাস কিছুটা বেশি দূষিত।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।